Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - bbasujon

Pages: [1] 2 3 ... 120
1
Internet / 3G update speed summary
« on: October 01, 2013, 12:38:37 PM »
অনেকের অনেকের হয়তো মাথায় ঘুরপাক
খাচ্ছে 3G, 3.5g, 3.9G এসব কি,
আসলে আমাদের দেশে 2G থেকে 3G প্রথম
তো তাই ঘুরপাক খাওয়া স্বাভাবিক
তবে জেনে অবাক হবেন পৃথিবীর
কয়েকটি দেশে ইতি মধ্য 4G বা LTE চালু হয়ে গিয়েছে, যাহোক 2G, 3G, 4G, LTE
প্রযুক্তি ও এর গতিসীমা নিয়ে কিছু তথ্য
আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল ।
3g :
► 2G = GSM (Global System for
Mobile) গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল
► 2.5G = GPRS (General Packet Radio
Service) জেনারেল প্যাকেট রেডিও সার্ভিস
* জিপিআরএস প্রতি সেকেন্ডে 56-114 kbit
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম
► 2.75G = EDGE (Enhanced Data Rate
for GSM Evolution) উন্নত ডাটা রেট GSM বিবর্তনের জন্য
EDGE : প্রতি সেকেন্ডে 400kbit পর্যন্ত
ডাটা প্রদান করতে সক্ষম ।
► 3G = (Third Generation) তৃতীয়
প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবা ।
যা WCDMA-(UMTS) প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়,
WCDMA = (Wideband Code Division
Multiple Access) ওয়াইডব্যান্ড কোড
ডিভিশন মাল্টিপল অ্যাকসেস
* যার গতি EDGE চেয়ে বেশী
► 3.5G HSDPA (High Speed Downlink Packet
Access) হাই স্পিড ডাউনলিংক প্যাকেট
অ্যাক্সেস ,
HSDPA এর মাধ্যমে প্রতি সেকেন্ডে 7.2 Mbit
ডাটা পাওয়া সম্ভব
HSUPA (High Speed Uplink Packet Access) হাই স্পিড আপলিংক প্যাকেট এক্সেস
HSUPA প্রতি সেকেন্ডে 5.8 mbit আপলোড
স্পীড পাওয়া যায় ।
► 3.75G
HSPA (High Speed Packet Access) হাই
স্পিড প্যাকেট এক্সেস HSPA
প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 21থেকে 28
mbit স্পিড পাওয়া সম্ভব
Lte :
► 3.8G, 3.85G, 3.9G (Pre-4G)
HSPA+ (Evolved High Speed Packet Access) প্রসূত হাই স্পিড প্যাকেট এক্সেস
HSPA+ প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 168mbit
পর্যন্ত স্পিড পাওয়া সম্ভব ।
► 4G = (Fourth Generation) চতুর্থ
প্রজন্ম
LTE (Long Term Evolution) দীর্ঘ মেয়াদী বিবর্তন
LTE প্রযুক্তিতে প্রতি সেকেন্ডে 299.6 Mbit
পর্যন্ত গতি পাওয়া সম্ভব .
আপনি যদি 3G নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান
করেন তবে আপনার মোবাইলে 3g
লেখা দেখাবে, আপনি যদি 3.5g বা 3.75G নেটওয়ার্ক
এলাকায়
অবস্থান করেন তবে আপনার মোবাইলে H
লেখা দেখাবে, আর আপনি যদি 3.8G বা 3.9G
নেটওয়ার্ক এলাকায় অবস্থান করেন
তবে আপনার মোবাইলে H+ লেখা দেখাবে,
মানুষ মাত্রই ভুল থাকে আমার দেয়া তথ্যর
মাঝে কোথাও ভুল থাকলে অবশ্যই কমেন্টস
করে জানাবেন, আপডেট করে দিবো...

2
Social Network / Facebook block
« on: August 13, 2013, 10:08:52 AM »
এবার ফেসবুকের ব্লক ঠেকান**
অনেকের এ্যাকাউন্ট কোন
কারণ ছাড়াই block হচ্ছে।
এতে lock
খুলতে photo verification করতে হয়।
যা ৯৯ %
ক্ষেত্রেহয়না। যদি আপনার
এ্যাকাউন্টে এ রকম
জটিল
পরিস্তিতি থেকে রক্ষা করতে চান
তাহলে।নিচে ধাপ অনুসারন করুন।
১. Settings & privacy এ যান
২. Security এ যান
3. Secure Browsing টা disable a
clickকরেন।
৪. এখানে বেশ কিছু question আছে।
আপনার পছন্দ মত কোন প্রশ্ন বাছাই
করে তার উত্তর ঠিক
করেন। এবার password দিয়ে সেভ
করেন।
ব্যাস আপনার কাজ শেষ।
*****************
তবে আরেকটি উপায়ও কাজটি করা যায়।
১. Settings & privacy এ যান ২. Security
এ যান
৩. Trusted Contacts এ যান
৪. এখানে আপনার ৩-৫ টি বন্ধুকে add
করুন
(যারা Trusted friend )
৫. এবার password দিয়ে সেভ করেন।
আপনার account a কোন সমস্যা হলে ঐ
বন্ধুদের সাহায্য নিয়ে আবার account
ফিরে পাবেন।

3
Internet / 12 People Who Changed The Internet
« on: July 13, 2013, 01:11:15 PM »
Vint Cerf and Bob Kahn
--------------------------------------

Vint Cerf and Bob Kahn are known as Father of the Internet. Vint Cerf ‘The Father of Internet’ has created the TCP/IP suit of communication protocol together with Bob Kahn.



Ray Tomlinson
--------------------------

Ray Tomlinson, a programmer who is well known as Father of Email. He started message exchange at world level. He came up with ‘@’ symbol.



Tim Berners-Lee
-----------------------------

Tim Berners-Lee is inventor of the World Wide Web. He is director of World Wide Web Consortium (W3C) which refines web.



Michael Hart
-----------------------

Michael Hart started concept of ebooks. Michael created the Project Gutenberg and was considered world’s first electronic library that only changed the way of our reading.



Scott Fahlman

----------------------

Scott Fahlaman gave us the first emoticon. He developed the first ASCII-based smiley emoticon, which is used in email, chat room, private chat.



David Bohnett
--------------------------

David Bohnett founded GeoCities in year 1994 with John Rezner. GeoCities grown up to largest community online. GeoCities shut down on October 27, 2009.



Sabeer Bhatia

----------------------

Sabeer Bhatia is founder of Hotmail. He sold Hotmail to Microsoft for $400 million.



Larry Page and Sergey Brin
-------------------------------------------
Larry Page and Sergey Brin are founder of Google. They started Google with their own funds, but today their company is at the top. They changed the way of using internet theough their great search engine.



David Filo and Jerry Yang
----------------------------------------
David Filo and Jerry Yang are co-founder of Yahoo.



Peter Thiel
----------------------
Peter Thiel is associated with Paypal. Paypal has made online money exchange very easy. He cofounded PayPal and sold it to eBay four years later for $1.5 billion.




Jimmy Wales
------------------------

Jimmy Wales is founder of World’s largest encyclopedia(Wikipedia). He founded Wikipedia in year 2001



Mark Zuckerberg
-----------------------------

Mark Zuckerberg is founder of Facebook. He founded Facebook for students to keep in touch with friends.


4
শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি গতির (হাইপারসনিক) একটি উড়োজাহাজ ঘণ্টায় চার হাজার ২২৮ কিলোমিটার গতিবেগে উড়েছে। এক্স-ফিফটিওয়ানএ ওয়েভরাইডার নামের ওই উড়োজাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়া উপকূল থেকে পরীক্ষামূলকভাবে আকাশে উড়িয়েছে মার্কিন বিমানবাহিনী। গবেষকদের আশা, এই উড়োজাহাজে চড়ে হয়তো কয়েক মিনিটেই বিশ্ব পরিভ্রমণ সম্ভব হবে। যুক্তরাষ্ট্রের রাইট-প্যাটারসন বিমানঘাঁটিতে অবস্থিত এয়ারফোর্স রিসার্চ ল্যাবরেটরির কর্মকর্তা চার্লি ব্রিংক বলেন, ওয়েভরাইডারের এবারের অভিযান পুরোপুরি সার্থক হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্র আকৃতির ওয়েভরাইডার প্রশান্ত মহাসাগরের ৫০ হাজার ফুট উঁচুতে একটি বি-ফিফটিটু বোমারু বিমান থেকে যাত্রা শুরু করে। প্রাথমিকভাবে এটি একটি রকেটের সাহায্য নেয়। মানুষবিহীন উড়োজাহাজটি অভিযান শেষে পরিকল্পিতভাবেই সাগরে নিমজ্জিত হয়। এপি।
Prothom Alo

5
Internet / Teletal 3G my opinion--& want you comment???
« on: May 14, 2013, 01:44:56 PM »
টেলিটক ৩জি না কি নসিমন,করিমন এর পযার্য়ে ও টেলিটকের মডেম নিয়ে আমার কিছু কথা, আমি এতো স্পিড কোথায় রাখবো। সাথে আবার ১০ জিবি ফ্রি, ফ্রি কথা শুনলেই আমাদের মন বেকুল হয়ে যায়।



মডেমটিতে : নেটওয়াক স্টান্ডাট দেয়া আছে:

HSUPA/ HSDPA/ EDGE/ WCDMA /GPRS/ GSM

HSUPA: High-Speed uplink Packet Access----- 5.76 Mbit/s----- এটির নাম করন করেন নোকেয়া মোবাইল কোম্পানি। এটি আপলোডের ক্ষেত্রে বেশ ভালো।

HSPA: High-Speed Packet Access.--- 5.25 MB/s এটি ৩   জির পোটকল হিসেবে কাজ করে।

HSDPA: High-Speed Downlink Packet Access------- 14.4 Mbps , ডাউনলোড এর ক্ষেত্রে এই কাভারেজটি অনেক কাজের।

EDGE: Enhanced Data Rates for Global Evolution------2.75 G এটি GPRS ও EGPRS হিসেবে পরিচিত, এটি GSM টেনওয়াক হিসেবে কাজ করে।GPRS---2.5 G---- 7.2kB/s GSM ---2G--- 1.8 kB/s
   
UMTS: Universal Mobile Telecommunications System--- 48 kB/s টা WCDMA এর পাশাপাশি কাজ করে থাকে। যখন এটি কাজ করে তখন তেমন স্পিড পাওয়া যায় না।



আমি টেলিকট ৩জি ব্যবহার করি স্পিড সব সময় পাওয়া যায় না, তবে মাঝে মাঝে ধারুন কাজ করে। ১ মেগা পেয়েছিলাম কয়েকদিন আগে।



আমার কাছে মনে হয়, তারা শুধু কয়েক ঘন্টা ৩জি চালু রাখে, তা যদি না হয়, এমন কেন হবে, একদিন দুধ দিয়ে ভাত দেন আর একদিন পানি দিয়া, অবাক কান্ড।



এ ভাবে স্পিড দিলে কি কাষ্টমার ধরে রাখা যাবে। শুনতে পাই ১৬০ জিবি এর মধ্যে থেকে আমাদের ২২ নাকি ৪০ জিবি দেয় বাকি গুলা দিয়া কি করে।

আমার একটি ইচ্ছা, জানি পূরন হবে না, তাও বলি যদি বাংলাদেশের 6 টি অপারেটর তাদের নেটওর্য়াক শেয়ার করত তাহলে কেমন স্পিড পাওয়া যেত??? এর সব কিছুই স্বপ্ন।



৥ তো আপনারাই বলুন আপনাদের অভিজ্ঞতা্ শেয়ার করুন।

6
If you r referring to web site header banner... then (750-800) x 150 is preferred..

There’s no preset perfect logo size, maybe try something like 450×100 pixels.

Logo Sample Sizes













7
Create your Own Website / 10 Common Mistakes In Logo Design
« on: May 12, 2013, 08:09:15 AM »
1. Designed By An Amateur


2. Relies On Trends


3. Uses Raster Images


4. Contains Stock Art


5. Designing For Yourself Rather Than The Client


6. Overly Complex


7. Relies On Color For Its Effect


8. Poor Choice Of Font


9. Has Too Many Fonts


10. Copies Others


8
Create your Own Website / Create the perfect favicon
« on: May 12, 2013, 07:57:32 AM »




    Mobile

Create the perfect favicon
Create the perfect favicon
By Jon Hicks on December 20, 2011 | 3 comments

    inShare
    Short url

Today Jon Hicks' much anticipated Icon Handbook, published by Five Simple Steps, is going on sale. We present an exclusive excerpt on creating favicons

This is an edited excerpt from Chapter 3 of The Icon Handbook by Jon Hicks.

Even if you’ve never created any other types of icons before, I’m willing to bet that everyone reading this has at some point made a favicon. For the majority of you, it’s probably a regular task. They’re an ideal place to start, as we can look at ways of achieving pixel-crisp artwork and clarity at small sizes.

“A logo is a flag, a signature, an escutcheon, a street sign. A logo does not sell (directly), it identifies.”
Paul Rand

Favicons (also called shortcut icons) first appeared in Internet Explorer 5, where placing a favicon.ico icon in the root of a website would cause a 16px square image to appear next to the URL in the address bar and in bookmark lists, without requiring any HTML. Initially this had the added benefit of estimating how many times our sites were bookmarked by counting requests for the favicon, but this is no longer reliable since browsers started supporting the favicon for more than just bookmarks.

The difference between favicons and the kind of icons we’ll tackle in the application icons chapter, is that there’s no deliberation over the correct metaphor here. Their purpose isn’t to summarise an action or overcome language barriers, but to represent the site as a signpost and extend its branding into the browser. As such, it will almost always be a smaller version of the site’s logo. Fortunately, it is generally simpler to recreate a logo in sixteen pixels than an application icon.

While much larger sizes can also be used these days, a 16px version is essential and an ideal place to start if you’re new to designing icons. The skills you pick up from creating them will serve as the basis for the other types we’ll be looking at later. If you can achieve clarity at this size, the rest will fall into place!

Even if you’ve never created any of the other types of icons discussed in this book, I'm willing to bet that everyone reading this has at some point made a favicon and, for the majority of you, that it’s a regular task.
Advertisement
Before you start

Before we start creating any icon, we need to know how and where it will be used, as that will affect how we create and deploy it. The subsections below will cover the different considerations:

    What is the context?
    What sizes are needed?
    Which formats are needed?

What is the context?

A favicon could appear on a variety of backgrounds, so we will need to use transparency to get the best option to fit all. It won’t always be displayed on a white address bar background – it may appear on Windows Aero glass, a grey Mac OS X UI, or a dark browser theme. Firefox 4 also adds a grey button background to favicons in its address bar; it is set slightly larger so it will always border the favicon.
What sizes are needed?

If you were to create a favicon for every possible use, the sizes you would need to create are:

    16px: For general use in all browsers, could be displayed in the address bar, tabs or bookmarks views!
    24px: Pinned Site in Internet Explorer 9
    32px: New tab page in Internet Explorer, taskbar button in Windows 7+ and Safari’s ‘Read Later’ sidebar
    57px: Standard iOS home screen (iPod Touch, iPhone first generation to 3G)
    72px: iPad home screen icon
    96px: Favicon used by the GoogleTV platform
    114px: iPhone 4+ home screen icon (twice the standard size for the retina display)
    128px: Chrome Web Store
    195px: Opera Speed Dial

9
ভুল করে শিখে নিলাম, কেএমপি প্লেয়ার দিয়ে ওয়েবক্যাম এর ব্যবহার, আবাক হলেও সত্যি, আপনি নিজে চেস্টা করে দেখুন হয় কি না, আমার ওয়েবক্যামটি প্লাগ এন্ড প্লে। ওয়্ক্যোমটি ইউএসবি পোর্ট এ লাগানোর পর নিচের নিয়ম অনুসরন করুন।

প্রথমে আপনার কেএমপি প্লেয়ারটি ওপেন করুন





কিবোর্ড থেকে Ctrl + w  এক সাথে প্রেস করুন, দেখুন আপনার কাজ হয় কি না।




কষ্ট করে দেখার জন্য ধন্যবাদ

10
আমরা বেশিরভাগ মানুষই মুভি খোর। পুরোপুরি পাগল না হলেও অনেক মানুষই মুভি দেখতে ভালবাসেন। আর আমরা এসব মুভি ইন্টারনেট থেকে মাংনায় ডাউলোড করি। কিন্তু ডাউনলোডের সময় আমরা সবাই দেখেছি মুভির শেষে PDVDRip, BRRip, TS ইত্যাদি লেখা থাকে। আমাদের অনেকেরই এসব সম্পর্কে জ্ঞান নেই। তাহলে আসুন একটু জেনে নেয়া যাক। আমার এই ছোট্ট প্রয়াস হয়ত আপনাদেরকে ভবিষ্যতে আরো ভালভাবে মুভি ডাউনলোড দিতে সাহায্য করবে। মূলত মুভির শেষে যে লেখাগুলো থাকে তা রিপিং (Ripping) স্টাইল চিহ্নিত করে।

 

 

    WorkPrint (WP)

 

এ রিপ দিয়ে ডাউনলোড দেবেন না। এই রিপগুলোতে সিনেমা রিলিজ হওয়ার আগেই বের হয়। এসব কে চোরাই রিপ না বললেও চলে, কেননা ইন্ডাস্ট্রি নিজ স্বার্থে এটি ব্যবহার করে। এ ক্ষেত্রে অনেক সিন নাও থাকতে পারে, সাউন্ড না থাকতে পারে। একে আমরা অনেকটা Movie Trailer এর সাথে তুলনা করতে পারি।

 

    TV Rip

 

টিভি হল বর্তমানে আমাদের বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম। অনেকের কম্পিউটারে টিভি কার্ড লাগানো থাকে এবং তা দিয়েই আমরা পিসিতে টিভি দেখতে পারে। কিছু উন্নতমানের কার্ড হলে সরাসরি টিভি থেকেই রেকর্ড সম্ভব হয়। তবে কোয়ালিটি কেমন হবে তা নির্ভর করে আপনার টিভি স্ক্রিন কত পরিষ্কার এবং চ্যানেল কত স্বচ্ছ। Television থেকে যেসব রিপিং করে ইন্টারনেটে ছাড়া হয় সেগুলোই হল টিভি রিপ।

 

    CAM Rip

 

মুভি যখন প্রথম রিলিজ হয় তখন এই রিপের ফাইলগুলো ইন্টারনেটে ছাড়া হয়। দেখেই বোঝা যায়, এটি হল Cam অর্থাৎ ক্যামেরা দ্বারা রিপ করা।

সিনেমা হলের প্রিন্টই হল ক্যাম রিপ যাকে আমরা বলে থাকি Hall Print. এ ধরনের রিপের কোয়ালিটি নিম্নমানের হয়। একটি পাওয়ারফুল ক্যামেরা দিয়ে হলে বসেই স্ক্রিন ভিডিও করা হয়। সাউন্ড নেয়া হয় ক্যামেরার সাথের স্পিকার দিয়ে অথবা হলের স্পিকারের লাইন থেকে। অনেক ক্ষেত্রেই হাঁত কাপার কারনে স্ক্রিনও কেঁপে যায়, আবার সামনে দিয়ে যদি কোন লোক হেঁটে যায় তবে তাকেও দেখা যায়। বসার জায়গা সঠিক না হলে রিপিং এর সময় স্ক্রিনের চারদিকের বর্ডারটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে (অর্থাৎ সিনেমা হলের পর্দার বর্ডার)। আবার অনেক সময় একটি কোনা থেকে বসে রেকর্ড করলে সিনেমা অনেকটা বাকা বলে মনে হয়।

আমাদের এই উপমহাদেশে যে সকল Cam Rip হয় সেগুলো খুব নিম্নমানের। তবে পশ্চিমা দেশের হলের পর্দা স্পষ্ট এবং সেখানে রিপিং সম্পর্কিত প্রতিভা ভাল হওয়ায় সেখানকার ক্যাম রিপ একটু ভাল কোয়ালিটির হয়।

 

    TS Rip

 

TS এর সম্পূর্ণ অর্থ হল Tele Sync। এটি প্রায় CAM রিপ এর মতই। তবে মূল পার্থক্য হল – একটি এক্সটার্নাল সোর্স থেকে অডিও সরবরাহ করা হয়। যদি ডাইরেক্ট সাউন্ড সিস্টেম থাকত, তাহলে দর্শকদের মুখের কথা শোনা যেত। আবার কমেডি সিনেমা হলে হো হো করে হাসির শব্দ শুনলেও অবাক হওয়ার কিছু ছিল না। এক্সটার্নাল সোর্স থেকে সাউন্ড সংগ্রহ করায় এর সাউন্ড এর মান ভালো হলেও , পিকচার কোয়ালিটি CAM এর মতই , কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিছুটা ভালো হয়।

 

 

    SCR Rip

 

পুরো অর্থ Screener। অনেক মুভির প্রচারের জন্য VHS Tape বিভিন্ন দোকানে পাঠানো হয়। এসবের মূল বৈশিষ্ট্য হল, স্ক্রিনে শুরুতে কোম্পানির নাম এবং কপিরাইট সম্পর্কিত টেক্সট ভাসতে থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এসকল টেক্সট পুরো সিনেমার সময় ধরে এক কোনায় ভাসতে থাকে। এসকল Tape থেকে যে সকল রিপ করে ইন্টারনেটে ছাড়া হয় সেগুলো SCR Rip নামে উল্লেখ করা হয়।

এসকল ছবির মান কেমন হবে তা নির্ভর করবে এনকোডারের আর টেপের উপর। যদি সরঞ্জমাদি ভাল হয় তবে কোয়ালিটিও ভাল হতে বাধ্য।

 

    DVD SCR

 

এটি হল Screener এর মামাত ভাই। পার্থক্য হল, VHS Tape এর বদলে DVD থেকে এর রিপিং করা হয়। তবে খুশি হয়ে লাভ নেই, এতেও বিশেষ ধরনের টেক্সট ভাসতে থাকে। বরং এখানে টেক্সট যদি মাঝখানেও ভাসে তাহলে করার কিছু নেই।

 

    TC Rip

 

TC এর সম্পূর্ণ অর্থ হল TeleCine। এটি শুধু আমাদের দেশে নয়, প্রায় সব দেশেই একেবারে Uncommon. কারনটি একটু পরে বলছি।

TC রিপ এ সিনেমার রিল (Reel) থেকে সরাসরি সিনেমা কপি করা হয়, এরপর ডিস্ক থেকে রিপ করে ইন্টারনেটে ছাড়া হয়। সাউন্ড কোয়ালিটি এবং পিকচার কোয়ালিটি অত্যন্ত উন্নতমানের হয়। কিন্তু এ রিপিং পদ্ধতিতে খরচ বেশি হওয়ায় এটি অনেকটাই আন-কমন।

 

    PDVD Rip

 

এর পুরো অর্থ সম্পর্কে ইন্টারনেটে মতভেদ আছে। কেউ বলেন এর অর্থ Pre DVD Rip আবার কেউ বলেন Pirated DVD Rip. তবে যেটাই হোক না কেন, এটা কিন্তু এই আমাদের এশিয়া মহাদেশ সম্পর্কিত। প্রি ডিভিডি রিপ বলতে বুঝায় সিনেমার অফিশিয়াল রিলিজ হওয়ার আগেই যে রিপ করে সিনেমা ইন্টারনেটে রিলিজ করা হয়। আর এসব ডিস্ক সাধারনত সিলভার ডিস্ক হয় যা কিন্তু সস্তা।

আমরা বাজারে যেগুলো কিনি সেগুলোর বেশিরভাগই PDVD রিপ।

 

    DVD Rip

এটি হল PDVD এর যমজ ভাই। একই জিনিস। এটি সরাসরি DVD থেকে রিপিং করে Xvid/DivX (ইনকোডিং ফরম্যাট) ইনকোডিং ফরম্যাটে এনে ইন্টারনেটে রিলিজ করা হয়। এটি হল ফাইনালি রিলিজড ডিভিডির রিপ। কোয়ালিটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ভাল হয়।

 

মূলত মুভি TVRip হয় না। কোন টেলিফিল্ম, নাটক ইত্যাদি TVRip হয়ে থাকে। আমাদের দেশে এর প্রচলন কম কেননা আমাদের দেশের লোকাল ক্যাবল নেটওয়ার্কের কোয়ালিটি ভাল নয়।

 

    BRRip OR BDRip

 

Blue Ray Disk এর নাম আপনারা সবাই শুনেছেন। এগুলো ডিস্কের দাম অনেক বেশি এবং আমাদের দেশে পাওয়া যায় কিনা সে সম্পর্কে আমি বলতে পারব না। Blue Ray ডিস্ক থেকে রিপিং করে যে সব ইন্টারেনেটে ছাড়া হয় সেগুলোই হল BR অথবা BD রিপ। এগুলোর কোয়ালিটি খুবই ভাল, দেখতে পুরোপুরি পরিষ্কার। একে আমরা Original Master Print বলতে পারি।

এগুলোর ভিডিও কোয়ালিটি ৭২০-১০৮০ পিক্সেল পর্যন্ত হয়ে থাকে। নিম্নে BDRip এবং BRRip এর পার্থক্য দেয়া হলঃ

 

BDRip: এই রিপ Xvid এনকোডিং এর মাধ্যমে সরাসরি ব্লু রে ডিস্ক থেকে রিপিং করা হয়।

BRRip: ইতোমধ্যে ফাইল আকারে রিলিজ হয়েছে, এরকম অংশ থেকে আবার নতুন ভাবে ইনকোডিং এর সাহায্যে রিপ করাকে BRRip বলে।

বিঃদ্রঃ BRRip এবং BDRip – DVDRip থেকে অনেক ভাল। কিন্তু ব্লু-রে ডিস্কের কোয়ালিটি ১০৮০ পিক্সেলের হয়, কিন্তু আমরা যে রিপগুলো দেখে সেগুলো ৭২০ পিক্সেলের হয়। তাই BRRip বা BDRip কে আসল ব্লু-রে কোয়ালিটি বলে ভুল করবেন না।

 

তাই বলা যায়, TS Rip এর কোয়ালিটি CAM রিপ এর চেয়ে একটু ভাল। তবে কোয়ালিটি বেশি নির্ভর করবে প্রযুক্তির উপর।

স্ক্রিনের Aspect Ratio হয় 4:3

 

    R5 Rip

 

R5 হল একটি বিশেষ ধরনের ডিভিডি ফরম্যাট যা Region 5 হিসেবে রিলিজ হয়। (সূত্রঃ ইন্টারনেট/গুগলিং)। এর জন্ম সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে। ইন্টারনেটের চোরাকারবারিরা R5 Rip রিলিজ করে (অবশ্য এখনো তো তারাই করে)। এসকলের কোয়ালিটি খুবই উন্নতমানের। উল্লেখ্য আমি একটা মুভি ডাউনলোড করেছিলাম R5 রিপের, কোয়ালিটি বলতে পারেন Full HD. (অথচ সাইজ ৪৫০ মেগা)

মূলত, মুভি পাইরেসির সঙ্গে কোম্পানি গুলো পাল্লা দেয়ার জন্য আলাদা ফরম্যাটের ডিভিডি রিলিজ করত। এটি অনেক সময় ডাইরেক্ট টেলিসিন ট্রান্সফার করা হয় ডিভিডির মত আলাদা কোন ইমেজ সম্পাদনা ছাড়াই। এর ফলে যখন PDVD বা DVDSCR রিলিজ হয়, তখনই এই বিশেষ ফরম্যাট রিলিজ হয়। এই বিশেষ ফরম্যাটের সাথে কোয়ালিটির কারনে PDVD বা পাইরেটেড কিছু টিকতে পারে না। এই বিশেষ কোয়ালিটি থেকেও আমাদের পাইরেট ভাইয়ারা রিপ করে থাকে।

*আর এই রিপ হল R5 Rip. R5 রিলিজ অনেক সময় কোন ইংলিশ অডিও ট্রাক ছাড়াই রিলিজ হতে পারে। এর ফলে চোরদের মুভির অফিশিয়াল রিলিজের অডিও ব্যবহার করতে হয় আলাদাভাবে কাট করে

 

    কিছু কথা

 

R5 DVDrip এবং DVDscr RIP হল চোরাই কিন্তু মোটামুটি ভাল প্রিন্ট। এগুলো সেন্সর বোর্ড বা এডিটিং রুম থেকে চুরি হওয়া প্রিন্ট হতে পারে। তবে এগুলোতে ভিডিও কিছুটা কালচে হয় এবং অডিও ভাল থাকে না। তাছাড়া Subtitle ও পাবেন না বা পেলেও কোন মিল পাবেন না ডায়লগের সাথে। সাধারণত মুভি রিলিজের ২-৪ সপ্তাহের মধ্যে এগুলো চলে আসে। বাংলাদেশের বাজারে এগুলোকে অরিজিনাল বলেই ক্রেতাকে ধরিয়ে দেয়া হয়। অনেকে ৯০% প্রিন্ট বলে বিক্রি করে।

 

    যদি লেখা থাকে Camrip তাহলে বুঝতে হবে এটা হল প্রিন্ট মানে থিয়েটারে চলার সময় চুরি করে রেকর্ড করা হয়েছে প্রিন্ট ভালো না

    যদি লেখা থাকে pdvd তাহলে বুঝতে হবে এটা ডিভিডি রিলিজ পাবার আগের ভার্সন মোটামুভি চলে আরকি এছাড়া DVDscr এরও একই অবস্হা

    সবচেয়ে ভালো প্রিন্ট হলো DVDrip,HDrip,BRrip ইত্যাদি।

 

 

 

এখন প্রশ্ন হল, ডাউনলোড করব কোনটি?

আপনারা ডাউনলোডের জন্য DVDRip, BR/BDRip, HDrip, 720p, 1080p বেছে নেবেন। এগুলোর কোয়ালিটি খুবই ভাল হয় (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে)।

 

 

বি.দ্র. - তথ্য গুলো, বিভিন্ন ব্লগ থেকে সংগৃহীত।

11
Capacitor-
ক্যাপাসিটাওে দুই প্রান্তে বৈদুতিক উৎসের সাহায্য ভোল্টেজ দিলে তা চার্জ প্রাপ্ত হয় এবং বৈদ্যুৎ উৎসটি সরিয়ে নিলে যে পরিমান চার্জ গ্রহন করেছিল তা ধারন করে রাখে এই অবস্থায় কোন পরিবাহী তার দিয়ে এক দুই প্রান্ত যুক্ত করলে ধারনকৃত চার্জ ছেড়ে দেয়। এই ভাবে ক্যাপাসিটার ইলেক্ট্রন জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ছেড়ে দেয়। এর কাজঃ-বিদ্যুৎ পরিষ্কার করা।
পোলার ক্যাপাসিটার ও ননপোলার ক্যাপাসিটারঃ-
পোলারহিট ক্যাপাসিটার চেনার উপায়ঃ- আকাওে ছোট/বড় হলুদ হলে এক পাশে বাদামী দাগ হবে এবং কালো হবে এক পাশ সাদা দাগ ও দুই পা বিশিষ্ট। ননপোলারাইটি ক্যাপাসিটার দেখতে সিরামিকের মতো কিন্তু আকারে বড়।
Capacitor-
(+)(-) চেনার উপায়ঃ- যে প্রান্তে দাগ বাদামী অথবা সদা সে প্রান্তে পজেটিভ এবং অপর দিকটার নেগেটিভ হবে।
ক্যাপাসিটার মাপার নিয়মঃ- মিটার x10 তে রেখে অবিকল সিরামিকের মাপতে হবে,কিন্তু খোলা অবস্থায় মিটার ক্যাপাসিটারের দুই দিকে ধরলে মিটারের কাটা মান দেখাবে আবার নিচের দিকে নেমে আসবে।
সিরামিক এর মানঃ-
সিরামিক খোলা অবস্থায় মিটার এ রেখে মাপলে কোন মান দেখাবে না কিন্তু মাদার বোর্ড থাকা অবস্থায় মিটার এ রেখে মাপলে এক দিকে ষ্টীলের পার্টস রেখে মাপলে এক দিকে ওহম অন্য দিকে যে কোন মান দেখাবে অথবা দুদিকে যে কোন মান দেখাতে পারে। যদি কোন কারনে দুদিকে ওহম দেখায় তাহলে সিরামিক খারাপ ধরে নিতে হবে।
ইনডাক্টর কয়েলঃ-
বৈদ্যুতিক বর্তনীতে বিদ্যুৎ তরঙ্গকে সংকোচন অথবা প্রসারন করাই এর কাজ,তারের কুন্ডলির সাহায্য তৈরী ইনডাক্টরের ধর্ম কে ইনডাকটেন্স বলে। একে খ দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
ইনডাক্টর দুই প্রকারঃ-
১.সেফ ইনডাক্টর।
২.মিউচ্যুায়াল ইনডাক্টর।
কয়েল চেনার উপায়ঃ- কালো,সবুজ,সোনালী তার পেচানো কিংবা অর্ধেক সাদা অর্ধেক কালো/অর্ধেক সবুজ।
ভালো খারাপ চেনার উপায়ঃ- মিটার এ রেখে মাপলে উভয় দিকে মান দেখাবে অর্থাৎ প্রায় ক্ষেএে ০ওহমের কাছাকাছি মান দেখাবে।
সমস্যাঃ ওটি চার্জ দেখায় কিন্তু চার্জং দেওয়া হয় না।
সমাধানঃ সি.পি.উ এর উপওে লেখা থাকে কালো রং টেনষ্টোর থাকে তার উপওে লেখা থাকে LTRG । এই পার্টস উঠিয়ে ফেলতে হবে। নতুবা নতুন লাগাতে হবে।

12
1. Make Sure Your Hardware is Sufficient

2. Clean Your Desktop

3. Scan Your Windows System for Errors

4. Scan for Viruses, Spyware and Adware

5. Uninstall Unused Programs

6. Adjust Visual Effects for Better Performance

7. Don’t Automatically Start Programs

8. De fragment Your Hard Drive (After you have tried everything else)

9. Reinstall the Operating System and Programs

10. Enjoy

13
Computer Tips & Tricks / Speed up your PC without any software
« on: May 07, 2013, 09:59:41 PM »

14
PC Game / I had the same one, and feel good
« on: May 06, 2013, 09:40:22 PM »

15
Internet / Super Speed IDM- hot news
« on: May 03, 2013, 06:33:05 AM »
ইন্টারনেট থেকে যেকোনো ফাইল নামানোর ক্ষেত্রে (ডাউনলোড) অনেকেই ব্যবহার করেন ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার (আইডিএম) সফটওয়্যার। এটি ব্যবহার করে দ্রুত গতিতে ফাইল নামানো যায়। সফটওয়্যারটি নামানো যাবে http://adf.ly/OHsrt ঠিকানা থেকে। আইডিএমের সেটিংসের কনফিগার ঠিকভাবে করতে পারলে এটি অনেক ভালো গতি দেবে। এর আটটি ডিফল্ট কানেকশন পোর্ট একসঙ্গে কাজ করে ফাইল নামিয়ে থাকে। ডিফল্ট কানেকশন ১৬ সেট করে যেকোনো ফাইল নামানোর গতি অনেক বাড়ানো যাবে।
এ জন্য আইডিএম কম্পিউটারে ইনস্টল করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Downloads মেনু থেকে Option-এ ক্লিক করে খুলুন। এবার Connection ট্যাব select করে Connection Type/Speed এর বক্সে Other নির্বাচন করে পাশের ঘরে ১০০০০০ লিখুন। Default max. conn. number এর বক্সে ১৬ নির্বাচন করে OK করুন।
এবার Start menu থেকে Run select করে এখানে regedit লিখে Enter চাপুন। এবার HKEY_CURRENT_USER থেকে Software থেকে Download Manager খুঁজে নিন। এখানে Connection Speed-এ দুবার ক্লিক করে খুলুন। Value data বক্সে ১০০০০০০০ লিখে Base-এ Decimal select করে OK চাপুন। এখন যেকোনো ডাউনলোড স্পিড দেখবেন অনেক দ্রুত হবে। —ফেরদৌসি, শেরপুর, বগুড়া

Pages: [1] 2 3 ... 120