সেলফোন এর ইতিহাস
স্বয়ংক্রিয় এবং তারবিহীন ১৯৪০ এর দিকেই সর্বপ্রথম বানিজ্যিক ভাবে এর প্রচলন ঘটে। পরে ধাপে ধাপে মোবাইল এর উন্নয়ন হয়। পওে ইউরোপের শীর্ষ স্থানীয় ২৬ টি ফোন কোম্পানীর একটি গ্রুপ এই প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটায় বলে একে Group special mobile বা GSM বলা হতো,অবশ্য বর্তমানে GSM বলতে Global system for mobile communication কে বুঝায। ১৯৮৯ সালে জি.এস.এম প্রযুক্তির আরও উন্নয়ন সাধনের দায়িত্ব নেয় ইউরোপিয়ান টেলিকমিউনিকেশন ,স্ট্যার্ন্ডাড ইন্সটিউটি (ইটি.এস.আই) ১৯৯০ সালই একটি প্রথম জি.এস.এম রেকমেন্ডেশন প্রকাশ করে। ডিজিটাল সেলুলুর সিস্টেমের ফ্রিকোয়েন্সি নির্ধারন করা হয় ১.৮ গিগার্হাজ।
বর্তমানে জি.এস.এম এর পি.সি.এস ১৮০০ ও ১৯০০ ভার্ষন সারা বিশ্বে চলছে। বিশ্বের প্রায় ১০৬ টি দেশে জি.এস.এম নেটওর্য়াক রয়েছে।
আজকের বিশ্বেও সেলুলার নেটওর্য়াক গুলো মূলত তিনটি র্স্টান্ডাডের উপর র্নিভর কওে চলছে। এগুলো হল GSM,CDMA,এবংTDMA.
বাংলাদেশ সহ এশিয়ার অন্যান্য দেশে ও ইউরোপে জি.এস.এম জনপ্রিয়। ওদিকে যুক্তরাষ্ট্রে সি.ডি.এম বহুল প্রচলিত। সি.ডি.এম এর স্ট্যার্ন্ডাডটিও মূলত যুক্তরাষ্ট্রেরই জনপ্রি।
মোবাইলের কাজ করার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশের নাম গুলো
স্ক্রু ড্রাইবারঃ-
যে কোন সেটের কেসিং থেকে পিসিবিকে আলাদা করার জন্র বিবিন্ন ধরনের স্ক্রু ড্রাইবার ব্যবহার করা হয়,স্ক্রু ড্রাইবার সাধারনত ফ্র্যট মাইনাস,T6,T4,T3 বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।
টুইজার বা চিমটাঃ-
প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন র্পাটস গুলোকে সোজা,বাকা,এবং তাপ জনিত ক্ষতি থেকে নিজের হাত কে রক্ষা করার জন্য এই যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয়।
সোল্ডারিং আয়রন/তাতালঃ-
সোল্ডারিং আয়রনের সাহায্যে পিসিবি থেকে বিভিন্ন র্পাটস গুলোকে খোলা বা লাগানোর কাজে ব্যবহার করা হয়। যে সব ভাবে করা যায়,আয়রন রোধক সোল্ডারিং,আয়রন টিপ সোল্ডারিং,আয়রন মেশিং সোল্ডারিং,আয়রন আবেশ জানিত সোল্ডারিং,াায়রন ইত্যাদি পদ্বতিতে সোল্ডারিং করা যায়।
প্লায়ার্সঃ-
প্লায়ার্স বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে যেমন-কমুনিকেশন প্লায়ার্স বা মাল্টি প্লায়ার্স,কাটিং প্লায়ার্স,নোডা প্লায়ার্স ইত্যাদি।
মোবাইল টুলবক্সঃ-
যে বক্সে মোবাইল খোলার প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি থাকে তাকে মোবাইল টুল বক্স বলে।
সিমেন্স অপেনারঃ-
যে যন্ত্রপাতির সাহায্যে সিমেন্স সেট খোলা যায়।
কুইক চার্জারঃ-
যে চার্জারের সাহায্যে দ্রুত মোবাইলের ব্যাটারিকে চার্জ করা যায় তাকে কুইক চার্জার বলে।
হট এয়ার গানঃ-
যে যন্ত্রের সাহায্যে মোবাইলের মাদার বোর্ড তেকে ছোট বড় সাহায্যে মোবইলের বোর্ড থেকে ছোট বা বড় র্পাটস গুলোকে ওাঠানো ও লাগানো হয় বা মাদার বোর্ড তাপ দেয়া হয় তাকে হট এয়ার গান বলে।
ডিসি পাওয়ার সাপ্লাইঃ-
ব্যাটারী ছাড়া মোবাইল সেট পাওয়ার আসে এবং র্চাজ দেয়া পিসিবি চট আছে কিনা মাপার জন্য ডিসিপাওয়ার সাপ্লাই ব্যবহার করা হয়।
ম্যাগনিফাইন গ্লাসঃ-
লাইট হিসেবে ব্যবহার করা যায় এবং ছোট র্পাটস কে বড় করার জন্য ম্যাগনিফাইন গ্লাস ব্যবহার করা হয়।
মোবাইল ও টেলিকমিউনিকেশনে ব্যবহৃত কিছু সংক্ষিপ্ত শব্দের পূর্ণ অর্থ
GSM- Global System For Mobile.
CDAM- Code Division Multiple.
TDM- Time Division Multiplexing.
IMEI- International Mobile Subscriber Indentity. সব সেটের IMEI দেখার জন্য *#০৬#
PIN- Personal Indentity Number.
PUK- Pin Unlocking Key.
SIM- Subscriber Indentifi Cation Module.
LCD- Liquid Crystal Display.
PSCC- Input Volltage?
7 volt-1no pin
out put volltage
3.6 volt
12 no-pin
P/A- Power Amplifair
মোবাইলের Control Section
এই সেকশন এর কাজ হচ্ছে সম্পূণ মাদারবোর্ড কে নিয়ন্ত্রন করা। এই সেকশন এ যন্ত্রাংশ ৬ টি যথাঃ-
CPU-Central Processing Unit.
RAM-Random Access Memory.
ROM-Read only Memory.
AUDIO IC.
EEPOROM.
KEY PAD IC.
CPU-
এর কাজ হচ্ছে মোবাইলকে কেন্দ্রীয় ভাবে নিয়ন্ত্রন করা। চেনার উপায়-ইহা Mother board এর সবচেয়ে বড় ওপ ইহা কালো রং এর র্বগাকার এবং এর চার কোনা একটু গোলকার।
RAM-
এর কাজ হচ্ছে অস্থায়ী ভাবে স্মৃতিকে ধরে রাখা। Miss call,Receive call,Dial call. চেনার উপায়-ইহা দেখতে কালো রং এর বহু পা বিশিষ্ট আয়তকার,পা নাও থাকতে পারে,তবে ইহা সাধারনত CPU এর পাশে থাকে।
ROM-
এর কাজ হচ্ছে অস্থায়ী ভাবে স্মৃতিকে ধওে রাখা। Phone setting,Massaging,Call regester etc. চেনার উপায়-ইহা দেখতে চকচকে আয়নার মত আয়তকার। মাঝে মাঝে RAM ও ROM একএে থাকে। ইহা সাধারনত CPUও RAM এর পাশে থাকে। ইহা নষ্ট হলে মোবাইলের স্থায়ী মেমোরী স্মৃতি মুছে যায়।
AUDIO IC-
ইহার কাজ হচ্ছে মোবাইলের সাউন্ড কে নিয়ন্ত্রন করা। ইহা দেখতে কালো র্বগাকার ইহা CPU,RAM,ROM এর পাশে ডানে উপরের দিকে অবস্থান করে। কিছু কিছু সেটে Audio Ic এর মধ্যে Power Ic I Charging Ic থাকে। ইহা নষ্ট হলে Ringer,Speaker,Microphone ভালো থাকার পরও কোনটিই কাজ করবে না। এটি পাল্টানো যায় কিন্তু খুবই কঠিন,ভালো হতেও পারে নাও হতে পারে।
EEPROM-
Electrical Erasable Programmable Read only memory.
এর কাজ হচ্ছে Software কে সংরক্ষন করা। চেনার উপায়-ইহা দেখতে কালো আট পা বিশিষ্ট আয়তকার। এর পা গুলো মোটা হয়। বর্তমানে ইহা সব মোবাইল সেটে থাকে না। ইহা নষ্ট হলে মোবাইলে Software সমস্যা দেখা দেয়। যেমনঃ-Display তে Contract Sarvice দেখায়।
KEY PAD IC-
এর কাজ হচ্ছে মোবাইলের কী প্যাডকে নিয়ন্ত্রন করা। চেনার উপায়-ইহা ছোট চকচকে আয়নার মত র্বগাকার। ইহা সাধারনত ব্যাটারী কানেক্টও অথবা সীম বেইজ এর পাশে থাকে।
মোবাইলের NETWORK SECTION
এটি মোবাইলের উপরের অংশে থাকে। এই সেকশনের র্পাটসগুলো বেশীর ভাগ মেটার কাভার দ্বারা যুক্ত থাকে। এই সেকশনে এর যন্ত্রগুলি নিš§রূপ
Antenna
Antenna Switch
Power Amplifer
Filler
Coupler
Local Vco
13/26 mHz Crystal
Antenna-
এর কাজ হচ্ছে নেটওর্য়াক ধরা Antenna সাধারনত দুই প্রকার
1.In door antenna
2.Out door antenna
এটি নষ্ট হলে বা ভেগে গেলে বা সংযোগ বিচ্ছিন্ন হলে সেটের নেটওর্য়াক দুর্বল হয়। Out door antenna cap এর কাজ হচ্ছে External antenna থেকে বাহিরের antenna এর সংযোগ দেওয়া প্রত্যেক antenna এর সাথে সিরিজ Capacitor থাকে। উক্ত Capacitor ও অনেক সময় Resistence বেড়ে যায়। উক্ত Capacitor টি নষ্ট হলে No Network, Network Search আসে। এই Capacitor টি নষ্ট হলে দুই মাথা শর্ট করে দিতে হবে।
Antenna Switsh
ইহার কাজ হচ্ছে In coming & out going কে signal off/on করা। চেনার উপায়ঃ-ইহা দেখতে ছোট আয়তকার মেটাল কভার যুক্ত। এর উপরে একটি ছিদ্র থাকে। যদি ছিদ্র না থাকে তবে এর চার পাশ যাজকাটা অমসৃণ হয়ে থাকে। ইহা সাধারন ১০ পা থেকে ১৬ পা বিশিষ্ট আয়তকার ছোট হয়ে থাকে।
Power Amplifier
এর কাজ হচ্ছে বর্ধিত Network Freequenc তৈরী।
চেনার উপায়ঃ- ইহা দেখতে মেটাল কভার যুক্ত অথবা কালো রং হয়-মেটাল কভার যুক্ত হলে উপরের গাঁেয় PF লেখা থাকে। আর কালো রং এর হলে PF লেখা থাকে। ইহা বেশি ভাগ আয়তকার হয়। এটি নেটওর্য়াক সেকসন এর সবচেয়ে বড় আই.সি। এটি নষ্ট হলে মোবাইলে নেটওর্য়াক থাকে না। এই র্পাসটি মোবাইলে সবচেয়ে বেশি নষ্ট হয়।
FILTER
এর কাজ হচ্ছে Network কে Filtiring করা। চেনার উপায়ঃ- ইহা মেটাল কভার যুক্ত ছয় পাঁ বিশিষ্ট বর্গাকার। তাহার উপরে চার পাশে সোনাঁলী বর্ডার থাকে। ইহর এক পাশে মধ্যের পাঁ ইনপুট এবং বিপরীত পাঁ আউট পুট। ইহা খারাপ হলে Network search,Noisy sound আসে।
ভালো খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- Miter selector x10 এরেখে Miter Proof দুটি filter এর মাঝ খানে দুই পাঁয়ে যে ভাবেই ধরি না কেন মিটারের কাটা ঘুরবে,যদি না ঘুরে তাহলে filter টি খারাপ।
IFI-Intermediate Frequency
এর কাজ হচ্ছে Network signal কে সমন্বিত করা এবং কনট্রোল সেকশন উপযোগীsignal তৈরি করা চেনার উপায়ঃ-ইহা দেখতে কালো রং এর বর্গাকার ইহা নেটওর্য়াকএসকশন এর মাঝ খানে থাকে।
IFIC-ভালো না খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- IFIC ভালো আছে কি না তা বুঝার জন্য প্রথমে মেনু তে গিয়ে ফোন সেটিং এ গিয়ে নেটর্ওয়াক অপশন সিলেকশন করতে হবে। তার পর মেনুয়াল র্সাচিং দিতে হবে। এতে বিভিন্ন কোম্পানির নাম আসবে,যদি নাম না আসে তাহলে আই.এফ.আই,সি খারাপ। ইহা খারাপ হলে মোবাইলে কোন নেটর্ওয়াক থাকবে না,তখন এটি পাল্টাতে হবে।
COUPLER
এর কাজ হচ্ছে Network কে সমম্বিত করা। চেনার উপায়ঃ-ইহা দেখতে ধবধবে সাদা ছয় পাঁ বিশিষ্ট ছোট আয়তকার। এক পাশে তিন পা এবং অন্য পাশে তিন পা থাকে।
ভালো না খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- Miter selector x10 এরেখে Miter Proof coupler এর দু’পায়ে পরস্পর যথাক্রমে 3/4,2/5,I 1/6 যে ভাবেই ধরি না কেন,মিটারের কাটা ঘুরবে,না ঘুরলে Antenna coupler টি খারাপ।
LOCAL VCO
এর কাজ হচ্ছে Antenna switch এর মত। চেনার উপায়ঃ-ইহা দেখতে মেটাল কভার যুক্ত ৪ পাঁ বিশিষ্ট আয়তকার। ইহা সাধারনত PF/RF এর আসে পাশে থাকে। মাঝে মাঝে ইহার উপরে FDK অথবা TDK লিখা থাকে।
ভালো না খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- মিটার সিলেক্ট x10 এ রেখে মিটার প্রুফ দুটি লোকাল ভোক এর ইনপুট-আউটপুট পেিয় স্থাপন করলে মিটার কাটা ঘুরবে। ঘুরলে ভালো আর না ঘুরলে তা খারাপ।
13/26 mHz Crystalt-
এর কাজ হচ্ছে ১৩ মেগা হার্জ ও ২৬ মেগা হার্জ ফ্রিকোয়েন্সি তেরি করা। চেনার উপায়ঃ- ইহা মেটাল কভার যুক্ত চাপা বিশিষ্ট আয়তকার এর চার পাশে সোনালী বর্ডার থাকে।
ভালো না খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- Miter selector x10 এরেখে Miter Proof দুটি এর পায়ে কোনাকোনী ধরবো। এতে যদি মিটার ঘুরে তা হলে ক্রিষ্টালটি ভালো আর যদি উভয় পাশ ঘুরে অথবা না ঘুওে তাহলে ১৩/২৬ মেগা হার্জ ক্রিষ্টলটি খারাপ।
স্পিকার,মাইক্রোফোন,রিংগার এবং ভাইব্রেটর সর্ম্পেকে ধারণা
যার মাধ্যমে আমরা মোবাইলে কথা শুনতে পাই তাকে স্পিকার বলে। ইহা মোবাইলের উপরের অংশে থাকে স্পিকারের কাজ হচ্ছে বৈদ্যুতিক শক্তিকে শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত করা। চেনার উপায়ঃ- ইহা দুই পাঁ বিশিষ্ট গোলাকার মাদার বোর্ড এর উপরের অংশে থাকে। ভালো না খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- Miter selector x10 এরেখে Proof দুটি স্পিকারের এর দু‘পায়ে ধরবো। ভালো থাকলে মিটার কাটা ঘুরবে এবং খসখস আওয়াজ করবে আর ভালো না থাকলে মিটার কাটা ঘুরবে না ও খসখস আওয়াজ করবে না।
MICRO PHONE
এর কাজ হচ্ছে শব্দ শক্তি কে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রূপান্তরিত করা। চেনার উপায়ঃ-ইহা দেখতে গোলাকার এবং স্পিকার হতে ছোট। ইহা মাদার বোর্ড এর নিচের অংশে থাকে,ইহার নেগেটিভ ও পজেটিভ আছে।
ভালো না খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- Miter selector x10 এরেখে Proof দুটি মাইক্রোফোনের নেগেটিভ ও পজেটিভ দেখাবে। ভালো থাকওে মিটার রিডিং দেখাবে অর্থাৎ মিটার কাটা ঘুরবে না,না ঘুরলে খারাপ।
RINGER
এর কাজ হচ্ছে প্রয়োজনীয় মর্হুতে রিং বাজানো,কোন কোন সেটে রিংগার থাকে না,তখন স্পিকারই রিংগার এর কাজ করে।
চেনার উপায়ঃ- ইহা দেখতে গোলাকার অথবা আয়তকার,আয়তকার হলে এক পাশ মাইকের মত খোলা থাকে,গোলাকার হলে প্রায় স্পিকারের সমান হয়। এর নেগেটিভ ও পজেটিভ থাকে।
ভালো না খারাপ তা বুঝার উপায়ঃ- Miter selector x10 এরেখে Proof দুটি রিংগার ও নেগেটিভ ও পজেটিভ দেখায়।ভালো থাকলে মিটার কাটা ঘুরবে এবং খসখস আওয়াজ করবে। খারাপ থাকলে মিটার কাটা ঘুরবে না ও খসখস আওয়াজ করবে না।
VIBRATOR
এর কাজ হচ্ছে প্রয়োজনীয় মর্হুতে মোবাইলে কম্পন সৃষ্টি করা। চেনার উপায়ঃ- ইহা দেখতে লম্বা এবং মাথায় একটি মেটাল লাগানো থাকে। একে মোটরও বলা হয়। ইহা একটি ইউনির্ভাসাল মোটর
বিভিন্ন পার্টস এর নাম ও কাজ
DIODE
Diode এর কাজ অপ কে Dc করা,বিদ্যুৎ একমুখি করা ইহার নেগেটিভ অংশ দিয়ে বিদ্যুৎ গ্রহন করে এবং পজেটিভ অংশ দিয়ে বিদ্যুৎ আউট করে। উরড়ফব এর রং হবে কালো দুই লেগ বিশিষ্ট এই জাতীয় যতগুলো পার্টস পাওয়া যাবে তার সবগুলোই Diode।
Diode মাপার নিয়মঃ- ভালো না খারাপ মিটার এর OMH রেখে মাপতে হবে। ভালো থাকলে রিডিং দেখাবে আর ভালো না থাকলে রিডিং দেখাবে না।
Battery Typet-
নষ্ট হলে পাওয়ার আসবে না। মাপার নিয়ম-কানেক্টও ভালো ভাবে পরীক্ষা করতে হবে,x10 দিয়ে মাপতে হবে।ভালো থাকলে পুরো রিডিং দেখাবে,খারাপ হলে দেখাবে না।
Battery temperturet-
মোবাইল ব্যাটারি ৩.৭ অথবা ৪.৭ হবে এবং এমপিয়ার ৫৫০ থেকে ৫০০০ পযন্ত হয়ে থাকে।
মাপার নিয়মঃÑমিটার 10v রেখে মাপ দেখতে হবে আর যদি এমপিয়ার যদি না দেখায় সে ক্ষেএে কুইক চার্জার দিয়ে টেম্পার উঠিয়ে দিতে হবে।
SIM CARD-
সিম কার্ড ভালো না খারাপ মোবাইলে পওিয়ার না আসওে বুঝা যায় না,যদি নষ্ট হয় প্রথমে রাবার দিয়ে মুছে দিতে হবে আর যদি ইনর্সাট সিম দেখায় সে ক্ষেএে পরিবর্তন করতে হবে।
Back up Battery-
টাইম ঠিক মত দিবে না। অনেক সময় পাওয়াওে সমস্যা দিতে পারে।আবার মাঝে মোবাইল রিস্টাড দিবে।
Key pad socket-
নষ্ট হলে অনেক সময় পাওয়ার আসবে না। এই জন্য প্যাড কে রাবার দিয়ে ভালো ভাবে পরিষ্কার করতে হবে,পরে কেপ্যাড কাজ না করলে কেপ্যাড আই.সি পরিবর্তন করতে হবে।
Sim Bache-
নষ্ট হলে ইনর্সাট সিম দেখাবে। প্রথমে রাবার অথবা থিনার দিয়ে ভালোবাবে পরিষ্কার করতে হবে। তার পর চেক ঝরস ইধপযব পরীক্ষা করতে হবে এবং ঝরস ইধপযব পা গুলো মিটার x10 দিয়ে মাপতে হবে। ভালো থাকলে রিডিং দেখাবে আর খারাপ থাকে রিডিং দেখাবে না এবং অবশ্য খেয়াল রাখতে হবে এক পা রিডিং দেখাবে না। পরে যদি কাজ না হয় তখন সিম আই.সি পরিবর্তন করতে হবে।
CHARGING CONTROL ICE
কাজঃ-নষ্ট হলে চার্জ থাকে না।
INDUCTOR
কাজঃ-নষ্ট হলে নেট এবং পাওয়ার সমস্যা হবে।
LED,লাইট এমিটিং ডায়োড
ডয়োড যখন ফরওর্য়াড বায়াস করা হয়,তখন পি,এন জাংশন থেকে তাপ শক্তি নির্গত হয়। কিন্তু এল.ই.ডি তে আলো নির্গত হয়। দীর্ঘ স্থায়ী কম ভোল্টেজ জ্বলে এবং দ্রুত অন-অফ করা হয়,এই জন্য এল.ই.ডি ব্যপক চাহিদা।
ট্রানজিস্টরঃ
এটি ৩ পা বিশিষ্ট একটি সূক্ষ ইলেক্ট্রনিক পার্টস। ট্রানজিস্টও মূলত ২ ভাবে কাজ কওে যথাঃ-১.সুইচ হিসেবে ও অ্যাপ্লিফায়ার হিসেবে ট্রানজিরের পা মূলত বেইজ,কালেক্টও ও ইমিটার।
ফিউজঃ-
ফিউজ বিদ্যুৎ প্রবাহকে নিয়ন্ত্রন করে। যদি প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় তখন ফিউজ পুড়ে গিয়ে সার্কিট অফ কওে দেয়। তখন আর বিদ্যুৎ প্রবাহিত হতে পারে না।
রেজিষ্টারঃ-
কারেন্ট প্রবাহকে বাধা প্রদান কারী ডিভাইস। রেজিষ্টারের একক ওহম। চেনার উপায়ঃ- আকাওে ছোট/বড় দুই পা বিশিষ্ট কালো রঙ্গ এর। কালো দু‘প্রান্তে সিলভার কালারের দাগ থাকবে। এর কোন (+)(-) নেই।
রেজিষ্টরের মানঃ- দুই দিকে মান দেখাবে যা আমরা ওহম এ পাব। রেজিষ্টার দুই দিকে মান দেখালে ভালে।
Capacitor-
ক্যাপাসিটাওে দুই প্রান্তে বৈদুতিক উৎসের সাহায্য ভোল্টেজ দিলে তা চার্জ প্রাপ্ত হয় এবং বৈদ্যুৎ উৎসটি সরিয়ে নিলে যে পরিমান চার্জ গ্রহন করেছিল তা ধারন করে রাখে এই অবস্থায় কোন পরিবাহী তার দিয়ে এক দুই প্রান্ত যুক্ত করলে ধারনকৃত চার্জ ছেড়ে দেয়। এই ভাবে ক্যাপাসিটার ইলেক্ট্রন জমা করে রাখে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ছেড়ে দেয়। এর কাজঃ-বিদ্যুৎ পরিষ্কার করা।
পোলার ক্যাপাসিটার ও ননপোলার ক্যাপাসিটারঃ-
পোলারহিট ক্যাপাসিটার চেনার উপায়ঃ- আকাওে ছোট/বড় হলুদ হলে এক পাশে ব