ডায়াবেটিস সম্পর্কে ভালোভাবে জানাকেও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের অন্যতম ব্যবস্থা বলে গণ্য করা হয়। এ জন্য কোন কোন অবস্থায় রোজা রাখা ঝুঁকিপূর্ণ, তা জানতে হবে এবং কী ধরনের জটিলতা দেখা দিলে কীভাবে সমাধান করতে হবে, তা রোগী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদেরও রমজানের আগেই শিখতে হবে।
মনে রাখতে হবে, সবার জন্য একই ব্যবস্থা প্রযোজ্য নয়। প্রত্যেক ডায়াবেটিক রোগীর অবস্থা অনুসারে আলাদা ব্যবস্থা নিতে হবে।
রোজার সময় রক্তে সুগারের পরিমাণ স্বাভাবিক রাখার জন্য রোগীর কী কী করণীয়, সে সম্পর্কে চিকিৎসক আপনাকে পরামর্শ দেবেন। বিশেষ করে হাইপোগ্লাইসেমিয়া যাতে না হয়, সে জন্য সব সময় সতর্ক থাকতে হবে।
রোজার সময় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ডায়াবেটিসের ওষুধ সমন্বয় করবেন না, এতে মারাত্মক পরিণতি হতে পারে।
সেহিরর খাবার সেহিরর শেষ সময়ের কিছু আগে খাওয়া উচিত। ইফতারের সময় বেশি চিনিযুক্ত খাবার খাবেন না।
রোজার সময় দিনের বেলা অতিরিক্ত ব্যায়াম করা উচিত নয়।
রোজার সময় রাতের বেলা পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, আগস্ট ১৮, ২০১০