Daffodil Computers Ltd.

E-Health / Protect Your Health => For All / Others => Topic started by: bbasujon on January 12, 2012, 05:16:28 PM

Title: চোখ ভালো রাখতে
Post by: bbasujon on January 12, 2012, 05:16:28 PM
চোখের আলাদা করে সত্যিই তেমন একটা যত্ন নেওয়া হয় না। শরীরের এই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি কিন্তু সামান্য যত্নআত্তিতেই নিরাপদ রাখা যায়।

সাঁতার
সুইমিংপুলে সাঁতার কাটার সময় জল-নিরোধক চশমা পরে নিন। এই বিশেষ চশমা পুলের পানি থেকে চোখকে সুরক্ষা দেয়। সুইমিংপুলের পানিতে ব্যবহূত হয় ক্লোরিন, যা চোখের জন্য সত্যিই ক্ষতিকর।

লবণ
অতিরিক্ত লবণ শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর যাঁদের উচ্চরক্তচাপ আছে, তাঁদের জন্য লবণ বিষ। চোখে ছানি পড়ার ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয় লবণ। তাই লবণ খেতে হবে পরিমিত। অর্থার‌্যা তরকারির সঙ্গে যেটুকু লবণ থাকে সেটুকুই। বাড়তি লবণ একদম না।

হাঁটা
প্রাত্যহিক ব্যায়াম ও হাঁটায় চোখের ইন্ট্রাওকুলার প্রেসার কমে, যা গ্লুকোমা প্রতিরোধে সহায়ক। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যেসব গ্লুকোমার রোগী সপ্তাহে অন্তত চার দিন ৪০ মিনিট করে হাঁটেন, তাঁদের ওষুধের ওপর নির্ভরতা কমে যায় অনেকখানি।

বিশ্রাম
যাঁরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা টানা পড়াশোনা করেন, তাঁরা প্রতি ৩০ মিনিট অন্তর চোখকে বিশ্রাম দিন। ৩০ মিনিট অন্তর মাত্র ৩০ সেকেন্ড বিশ্রামই চোখের জন্য যথেষ্ট।

মাছ
মাছে থাকে উচ্চ মাত্রার ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড। এটা প্রমাণিত যে, ড্রাই আই সিনড্রোম প্রতিরোধে মাছ ভারি কার্যকর। প্রতিদিন মাছ খাওয়া খুবই ভালো। সেটা সম্ভব না হলে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন মাছ খেতে হবে নিয়ম করে।

সিদ্ধার্থ মজুমদার
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, এপ্রিল ০৬, ২০১১