Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - bbasujon

Pages: 1 ... 113 114 [115] 116 117 ... 120
1711
কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যাবহার করতে গিয়ে আমরা একটা জিনিষ থেকে সব সময় সাবধানে থাকি। নাম কি তাঁর! ভাইরাস! ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য কখনও আমরা নিজে নিজে কিছু ভাইরাস নামে পরিচিত ফাইল ডিলিট করি বা অ্যান্টি-ভাইরাস লাগায়। Thumbs.db ও ভাইরাস নামে বেশ পরিচিত। আমি আগে এটাকে ভাইরাস নামেই চিনতাম। কারন এটাকে ডিলিট করে দিলেও সাথে সাথে আবার একটা ফাইল তৈরি হয়ে যায়। আর সব ফটো ফোল্ডারের মধ্যেই থাকে এই ফাইলটা। আমার ধারনা আপনারাও মনে করেন। চলুন দেখি Thumbs.db আসলে কি?


Thumbs.db কি?

সাধারণত Thumbs.db প্রত্যেকটা ফটো ফাইল বা ফটো ফোল্ডারে স্বয়ংক্রিয় ভাবেই তৈরি হয়। এটা আসলে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে Thumbnail (ছোট প্রিভিউ) ভাবে দেখানোর জন্য ক্যাশ (cache) ফাইল। Thumbs.db খুব দ্রুত ফটোটাকে ছোট করে এবং প্রিভিউ এর জন্য ফটো গুলোকে রেডি করে রাখে এবং তা দেখানোর জন্য ক্যাশ করে রাখে।

তাই স্বাভাবিক ভাবেই, আপনি যখন একটা ফটো ফোল্ডার খুলেন, আপনি তখন ফটোগুলোর ছোট প্রিভিউ (থাম্বনেইল) দেখতে পাবেন। এই যে প্রিভিউটা আপনাকে দেখালো দেখুন সাথে সাথে আপনার ওই ফোল্ডারে Thumbs.db নামে একটা ফাইল তৈরি হয়ে গেছে, মানে এই প্রিভিউটা ওই ফাইলে সেভ হয়ে গেল। যাতে করে পরের বার দ্রুত আপনাকে প্রিভিউ দেখাতে পারে।

নোটঃ Thumbs.db ফাইল বেশির ভাগ সময়ই হিডেন অবস্থায় থাকে। দেখতে চাইলেঃ মাই কম্পিউটার -> টুলস -> ফোল্ডার অপশনস -> ভিউ -> শো হিডেন ফাইলস অ্যান্ড ফোল্ডার।

 
Thumbs.db এর অসুবিধাঃ যদিও এটা খুব প্রয়োজনীয় ও সাহায্যকারী ফাইল, কিন্তু এটা হার্ডডিস্কের অনেকটা জায়গা খায়। এটা ফটো ফাইল অনুযায়ী জায়গা খায়, আপনি যদি ৫-৬ টা ফটো রাখেন কোন ফোল্ডারে সেখানে Thumbs.db ফাইল তৈরি করবে ৭-৮ কেবি মতো। আর আপনি যদি ৫০০-৭০০ ফটো রাখেন তাহলে Thumbs.db ফাইল তৈরি করবে ৭০০-৯০০ কেবি (প্রায় ১এমবি) মতো। আর এর থেকে বেশি ফটো রাখলে আরও বেশি জায়গা নষ্ট করবে এই Thumbs.db। এই Thumbs.db তৈরি অপশন থেকে বন্ধ করে এবং পূর্বের সব Thumbs.db ফাইল ডিলিট করে দিলেই আপনার কম্পিউটার হয়ে যাবে Thumbs.db ছাড়া। চলুন দেখি যেভাবে Thumbs.db ডিলিট করতে হয়।

যেভাবে Thumbs.db ডিলিট করতে হয়

    মাই কম্পিউটার বা যেকোনো ফোল্ডার ওপেন করুন
    টুলসে (উপরে, মেনু বারে) ক্লিক করুন
    ফোল্ডার অপশনে ক্লিক করুন (ফোল্ডার অপশন না পেলে বা ভাইরাসের কারনে ডিলিট হয়ে গেলে, দেখে নিনঃ যেভাবে ফোল্ডার অপশন ফিরিয়ে আনতে হয়)





ভিউ ট্যাবে ক্লিক করুন
ডু নোট ক্যাশ থাম্বনেইলসে (Do Not Cache Thumbnails) টিক মেরে, অ্যাপ্লাই করে ওকে করুন।




এর পর থেকে আর Thumbs.db তৈরি হবে না। কিন্তু, যেহেতু আগে থেকে অপশনটা চালু ছিল তাই আগে অনেক Thumbs.db ফাইল আপনার কম্পিউটারে আছে ওই গুলো সার্চ দিয়ে ডিলিট করে দিন। নতুনদের জন্য সার্চ করার পদ্ধতিটা দেখাচ্ছি, যারা জানেন তারা প্লিজ মাইন্ড কইরেন না।


যেভাবে Thumbs.db সার্চ দিয়ে ডিলিট করবেন?

    স্টার্ট মেনু -> সার্চ
    অল ফাইলস অ্যান্ড ফোল্ডারে ক্লিক করুন
    “অল ওর পার্ট অফ দা ফাইল নেম” বক্সে Thumbs.db লিখুন এবং লোকাল হার্ড ড্রাইভসে সব গুলো ড্রাইভ সিলেক্ট করে সার্চে ক্লিক করুন
    দেখুন অনেক গুলো Thumbs.db ফাইল খুঁজে পেয়েছে, সিলেক্ট অল করে ডিলিট করে দিন।


Thumbs.db ফাইল খুব একটা ক্ষতিকর কিছুই না। এখন এটা ডিলিট করা না করা সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছা।

1712
উইকিঅভিধান:বাংলা যুক্তবর্ণের তালিকা
উইকিঅভিধান, মুক্ত অভিধান থেকে
(বাংলা যুক্তবর্ণের তালিকা থেকে ঘুরে এসেছে)

যুক্তবর্ণ বলতে একাধিক ব্যঞ্জনবর্ণের সমষ্টিকে বোঝানো হয়েছে। বাংলা লিখনপদ্ধতিতে যুক্তবর্ণের একটি বিশেষ স্থান আছে। এগুলি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই উপাদান বর্ণগুলির চেয়ে দেখতে ভিন্ন, ফলে নতুন শিক্ষার্থীর এগুলি লেখা আয়ত্ত করতে সময়ের প্রয়োজন হয়।

যুক্তবর্ণগুলি বাংলা লিখন পদ্ধতির বৈশিষ্ট্য। উচ্চারিত ধ্বনির সাথে এগুলির উপাদান ব্যঞ্জনবর্ণের নির্দেশিত ধ্বনির সবসময় সরাসরি সম্পর্ক না-ও থাকতে পারে। যেমন - পক্ব -এর উচ্চারণ পক্কো; বানানে ব-ফলা থাকলেও উচ্চারণে ব ধ্বনিটি অনুপস্থিত। রুক্ষ-এর উচ্চারণ রুক্খো; বানানের নিয়ম অনুযায়ী ক্ষ যুক্তবর্ণটি ক ও ষ-এর যুক্তরূপ হলেও উচ্চারণ হয় ক্খ। বানান ও ধ্বনির এই অনিয়মও শিক্ষার্থীর জন্য যুক্তবর্ণের সঠিক ব্যবহারে একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায়।

নিচের যুক্তবর্ণের তালিকাটি বাংলা সঠিকভাবে লিখতে সহায়ক হতে পারে। এখানে বাংলায় ব্যবহৃত ২৮৫টি যুক্তবর্ণ দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে কোন যুক্তবর্ণ সম্ভবত বাংলায় প্রচলিত নয়।
ক্ক = ক + ক; যেমন- আক্কেল, টেক্কা
ক্ট = ক + ট; যেমন- ডক্টর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ক্ট্র = ক + ট + র; যেমন- অক্ট্রয়
ক্ত = ক + ত; যেমন- রক্ত
ক্ত্র = ক + ত + র; যেমন- বক্ত্র
ক্ব = ক + ব; যেমন- পক্ব, ক্বণ
ক্ম = ক + ম; যেমন- রুক্মিণী
ক্য = ক + য; যেমন- বাক্য
ক্র = ক + র; যেমন- চক্র
ক্ল = ক + ল; যেমন- ক্লান্তি
ক্ষ = ক + ষ; যেমন- পক্ষ
ক্ষ্ণ = ক + ষ + ণ; যেমন- তীক্ষ্ণ
ক্ষ্ব = ক + ষ + ব; যেমন- ইক্ষ্বাকু
ক্ষ্ম = ক + ষ + ম; যেমন- লক্ষ্মী
ক্ষ্ম্য = ক + ষ + ম + য; যেমন- সৌক্ষ্ম্য
ক্ষ্য = ক + ষ + য; যেমন- লক্ষ্য
ক্স = ক + স; যেমন- বাক্স
খ্য = খ + য; যেমন- সখ্য
খ্র = খ+ র যেমন; যেমন- খ্রিস্টান
গ্ণ = গ + ণ; যেমন - রুগ্ণ
গ্ধ = গ + ধ; যেমন- মুগ্ধ
গ্ধ্য = গ + ধ + য; যেমন- বৈদগ্ধ্য
গ্ধ্র = গ + ধ + র; যেমন- দোগ্ধ্রী
গ্ন = গ + ন; যেমন- ভগ্ন
গ্ন্য = গ + ন + য; যেমন- অগ্ন্যাস্ত্র, অগ্ন্যুৎপাত, অগ্ন্যাশয়
গ্ব = গ + ব; যেমন- দিগ্বিজয়ী
গ্ম = গ + ম; যেমন- যুগ্ম
গ্য = গ + য; যেমন- ভাগ্য
গ্র = গ + র; যেমন- গ্রাম
গ্র্য = গ + র + য; যেমন- ঐকাগ্র্য, সামগ্র্য, গ্র্যাজুয়েট
গ্ল = গ + ল; যেমন- গ্লানি
ঘ্ন = ঘ + ন; যেমন- কৃতঘ্ন
ঘ্য = ঘ + য; যেমন- অশ্লাঘ্য
ঘ্র = ঘ + র; যেমন- ঘ্রাণ
ঙ্ক = ঙ + ক; যেমন- অঙ্ক
ঙ্ক্ত = ঙ + ক + ত; যেমন- পঙ্ক্তি
ঙ্ক্য = ঙ + ক + য; যেমন- অঙ্ক্য
ঙ্ক্ষ = ঙ + ক + ষ; যেমন- আকাঙ্ক্ষা
ঙ্খ = ঙ + খ; যেমন- শঙ্খ
ঙ্গ = ঙ + গ; যেমন- অঙ্গ
ঙ্গ্য = ঙ + গ + য; যেমন- ব্যঙ্গ্যার্থ, ব্যঙ্গ্যোক্তি
ঙ্ঘ = ঙ + ঘ; যেমন- সঙ্ঘ
ঙ্ঘ্য = ঙ + ঘ + য; যেমন- দুর্লঙ্ঘ্য
ঙ্ঘ্র = ঙ + ঘ + র; যেমন- অঙ্ঘ্রি
ঙ্ম = ঙ + ম; যেমন- বাঙ্ময়
চ্চ = চ + চ; যেমন- বাচ্চা
চ্ছ = চ + ছ; যেমন- ইচ্ছা
চ্ছ্ব = চ + ছ + ব; যেমন- জলোচ্ছ্বাস
চ্ছ্র = চ + ছ + র; যেমন- উচ্ছ্রায়
চ্ঞ = চ + ঞ; যেমন- যাচ্ঞা
চ্ব = চ + ব; যেমন- চ্বী
চ্য = চ + য; যেমন- প্রাচ্য
জ্জ = জ + জ; যেমন- বিপজ্জনক
জ্জ্ব = জ + জ + ব; যেমন- উজ্জ্বল
জ্ঝ = জ + ঝ; যেমন- কুজ্ঝটিকা
জ্ঞ = জ + ঞ; যেমন- জ্ঞান
জ্ব = জ + ব; যেমন- জ্বর
জ্য = জ + য; যেমন- রাজ্য
জ্র = জ + র; যেমন- বজ্র
ঞ্চ = ঞ + চ; যেমন- অঞ্চল
ঞ্ছ = ঞ + ছ; যেমন- লাঞ্ছনা
ঞ্জ = ঞ + জ; যেমন- কুঞ্জ
ঞ্ঝ = ঞ + ঝ; যেমন- ঝঞ্ঝা
ট্ট = ট + ট; যেমন- চট্টগ্রাম
ট্ব = ট + ব; যেমন- খট্বা
ট্ম = ট + ম; যেমন- কুট্মল
ট্য = ট + য; যেমন- নাট্য
ট্র = ট + র; যেমন- ট্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড্ড = ড + ড; যেমন- আড্ডা
ড্ব = ড + ব; যেমন- অন্ড্বান
ড্য = ড + য; যেমন- জাড্য
ড্র = ড + র; যেমন- ড্রাইভার, ড্রাম (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ড়্গ = ড় + গ; যেমন- খড়্গ
ঢ্য = ঢ + য; যেমন- ধনাঢ্য
ঢ্র = ঢ + র; যেমন- মেঢ্র (ত্বক) (মন্তব্য: অত্যন্ত বিরল)
ণ্ট = ণ + ট; যেমন- ঘণ্টা
ণ্ঠ = ণ + ঠ; যেমন- কণ্ঠ
ণ্ঠ্য = ণ + ঠ + য; যেমন- কণ্ঠ্য
ণ্ড = ণ + ড; যেমন- গণ্ডগোল
ণ্ড্য = ণ + ড + য; যেমন- পাণ্ড্য
ণ্ড্র = ণ + ড + র; যেমন- পুণ্ড্র
ণ্ঢ = ণ + ঢ; যেমন- ষণ্ঢ
ণ্ণ = ণ + ণ; যেমন- বিষণ্ণ
ণ্ব = ণ + ব; যেমন- স্হাণ্বীশ্বর
ণ্ম = ণ + ম; যেমন- চিণ্ময়
ণ্য = ণ + য; যেমন- পূণ্য
ৎক = ত + ক; যেমন- উৎকট
ত্ত = ত + ত; যেমন- উত্তর
ত্ত্ব = ত + ত + ব; যেমন- সত্ত্ব
ত্ত্য = ত + ত + য; যেমন- উত্ত্যক্ত
ত্থ = ত + থ; যেমন- অশ্বত্থ
ত্ন = ত + ন; যেমন- যত্ন
ত্ব = ত + ব; যেমন- রাজত্ব
ত্ম = ত + ম; যেমন- আত্মা
ত্ম্য = ত + ম + য; যেমন- দৌরাত্ম্য
ত্য = ত + য; যেমন- সত্য
ত্র = ত + র যেমন- ত্রিশ, ত্রাণ
ত্র্য = ত + র + য; যেমন- বৈচিত্র্য
ৎল = ত + ল; যেমন- কাৎলা
ৎস = ত + স; যেমন- বৎসর, উৎসব
থ্ব = থ + ব; যেমন- পৃথ্বী
থ্য = থ + য; যেমন- পথ্য
থ্র = থ + র; যেমন- থ্রি (three) (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
দ্গ = দ + গ; যেমন- উদ্গম
দ্ঘ = দ + ঘ; যেমন- উদ্ঘাটন
দ্দ = দ + দ; যেমন- উদ্দেশ্য
দ্দ্ব = দ + দ + ব; যেমন- তদ্দ্বারা
দ্ধ = দ + ধ; যেমন- রুদ্ধ
দ্ব = দ + ব; যেমন- বিদ্বান
দ্ভ = দ + ভ; যেমন- অদ্ভুত
দ্ভ্র = দ + ভ + র; যেমন- উদ্ভ্রান্ত
দ্ম = দ + ম; যেমন- ছদ্ম
দ্য = দ + য; যেমন- বাদ্য
দ্র = দ + র; যেমন- রুদ্র
দ্র্য = দ + র + য; যেমন- দারিদ্র্য
ধ্ন = ধ + ন; যেমন- অর্থগৃধ্নু
ধ্ব = ধ + ব; যেমন- ধ্বনি
ধ্ম = ধ + ম; যেমন- উদরাধ্মান
ধ্য = ধ + য; যেমন- আরাধ্য
ধ্র = ধ + র; যেমন- ধ্রুব
ন্ট = ন + ট; যেমন- প্যান্ট (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্ট্র = ন + ট + র; যেমন- কন্ট্রোল (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্ঠ = ন + ঠ; যেমন- লন্ঠন
ন্ড = ন + ড; যেমন- গন্ডার, পাউন্ড
ন্ড্র = ন + ড + র; যেমন- হান্ড্রেড
ন্ত = ন + ত; যেমন- জীবন্ত
ন্ত্ব = ন + ত + ব; যেমন- সান্ত্বনা
ন্ত্য = ন + ত + য; যেমন- অন্ত্য
ন্ত্র = ন + ত + র; যেমন- মন্ত্র
ন্ত্র্য = ন + ত + র + য; যেমন- স্বাতন্ত্র্য
ন্থ = ন + থ; যেমন- গ্রন্থ
ন্থ্র = ন + থ + র; যেমন- অ্যান্থ্রাক্স (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ন্দ = ন + দ; যেমন- ছন্দ
ন্দ্য = ন + দ + য; যেমন- অনিন্দ্য
ন্দ্ব = ন + দ + ব; যেমন- দ্বন্দ্ব
ন্দ্র = ন + দ + র; যেমন- কেন্দ্র
ন্ধ = ন + ধ; যেমন- অন্ধ
ন্ধ্য = ন + ধ + য; যেমন- বিন্ধ্য
ন্ধ্র = ন + ধ + র; যেমন- রন্ধ্র
ন্ন = ন + ন; যেমন- নবান্ন
ন্ব = ন + ব; যেমন- ধন্বন্তরি
ন্ম = ন + ম; যেমন- চিন্ময়
ন্য = ন + য; যেমন- ধন্য
প্ট = প + ট; যেমন- পাটি-সাপ্টা, ক্যাপ্টেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
প্ত = প + ত; যেমন- সুপ্ত
প্ন = প + ন; যেমন- স্বপ্ন
প্প = প + প; যেমন- ধাপ্পা
প্য = প + য; যেমন- প্রাপ্য
প্র = প + র; যেমন- ক্ষিপ্র
প্র্য = প + র + য; যেমন- প্র্যাকটিস (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
প্ল = প + ল; যেমন-আপ্লুত
প্স = প + স; যেমন- লিপ্সা
ফ্র = ফ + র; যেমন- ফ্রক, ফ্রিজ, আফ্রিকা, রেফ্রিজারেটর (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ফ্ল = ফ + ল; যেমন- ফ্লেভার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ব্জ = ব + জ; যেমন- ন্যুব্জ
ব্দ = ব + দ; যেমন- জব্দ
ব্ধ = ব + ধ; যেমন- লব্ধ
ব্ব = ব + ব; যেমন- ডাব্বা
ব্য = ব + য; যেমন- দাতব্য
ব্র = ব + র; যেমন- ব্রাহ্মণ
ব্ল = ব + ল; যেমন- ব্লাউজ
ভ্ব =ভ + ব; যেমন- ভ্বা
ভ্য = ভ + য; যেমন- সভ্য
ভ্র = ভ + র; যেমন- শুভ্র
ম্ন = ম + ন; যেমন- নিম্ন
ম্প = ম + প; যেমন- কম্প
ম্প্র = ম + প + র; যেমন- সম্প্রতি
ম্ফ = ম + ফ; যেমন- লম্ফ
ম্ব = ম + ব; যেমন- প্রতিবিম্ব
ম্ব্র = ম + ব + র; যেমন- মেম্ব্রেন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ম্ভ = ম + ভ; যেমন- দম্ভ
ম্ভ্র = ম + ভ + র; যেমন- সম্ভ্রম
ম্ম = ম + ম; যেমন- সম্মান
ম্য = ম + য; যেমন- গ্রাম্য
ম্র = ম + র; যেমন- নম্র
ম্ল = ম + ল; যেমন- অম্ল
য্য = য + য; যেমন- ন্যায্য
র্ক = র + ক; যেমন - তর্ক
র্ক্য = র + ক + য; যেমন- অতর্ক্য (তর্ক দিয়ে যার সমাধান হয় না)
র্গ্য = র + গ + য; যেমন - বর্গ্য (বর্গসম্বন্ধীয়)
র্ঘ্য = র + ঘ + য; যেমন- দৈর্ঘ্য
র্চ্য = র + চ + য; যেমন- অর্চ্য (পূজনীয়)
র্জ্য = র + জ + য; যেমন- বর্জ্য
র্ণ্য = র + ণ + য; যেমন- বৈবর্ণ্য (বিবর্ণতা)
র্ত্য = র + ত + য; যেমন- মর্ত্য
র্থ্য = র + থ + য; যেমন- সামর্থ্য
র্ব্য = র + ব + য; যেমন- নৈর্ব্যক্তিক
র্ম্য = র + ম + য; যেমন- নৈষ্কর্ম্য
র্শ্য = র + শ + য; যেমন- অস্পর্শ্য
র্ষ্য = র + ষ + য; যেমন- ঔৎকর্ষ্য
র্হ্য = র + হ + য; যেমন- গর্হ্য
র্খ = র + খ; যেমন- মূর্খ
র্গ = র + গ; যেমন- দুর্গ
র্গ্র = র + গ + র; যেমন- দুর্গ্রহ, নির্গ্রন্হ
র্ঘ = র + ঘ; যেমন- দীর্ঘ
র্চ = র + চ; যেমন- অর্চনা
র্ছ = র + ছ; যেমন- মূর্ছনা
র্জ = র + জ; যেমন- অর্জন
র্ঝ = র + ঝ; যেমন- নির্ঝর
র্ট = র + ট; যেমন- আর্ট, কোর্ট, কম্ফর্টার, শার্ট, কার্টিজ, আর্টিস্ট, পোর্টম্যানটো, সার্টিফিকেট, কনসার্ট, কার্টুন, কোয়ার্টার (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ড = র + ড; যেমন- অর্ডার, লর্ড, বর্ডার, কার্ড (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ণ = র + ণ; যেমন- বর্ণ
র্ত = র + ত; যেমন- ক্ষুধার্ত
র্ত্র = র + ত + র; যেমন- কর্ত্রী
র্থ = র + থ; যেমন- অর্থ
র্দ = র + দ; যেমন- নির্দয়
র্দ্ব = র + দ + ব; যেমন- নির্দ্বিধা
র্দ্র = র + দ + র; যেমন- আর্দ্র
র্ধ = র + ধ; যেমন- গোলার্ধ
র্ধ্ব = র + ধ + ব; যেমন- ঊর্ধ্ব
র্ন = র + ন; যেমন- দুর্নাম
র্প = র + প; যেমন- দর্প
র্ফ = র + ফ; যেমন- স্কার্ফ (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্ভ = র + ভ; যেমন- গর্ভ
র্ম = র + ম; যেমন- ধর্ম
র্য = র + য; যেমন- আর্য
র্ল = র + ল; যেমন- দুর্লভ
র্শ = র + শ; যেমন- স্পর্শ
র্শ্ব = র+ শ + ব; যেমন- পার্শ্ব
র্ষ = র + ষ; যেমন- ঘর্ষণ
র্স = র + স; যেমন- জার্সি, নার্স, পার্সেল, কুর্সি (মন্তব্য: মূলত ইংরেজি ও আরবী-ফার্সি কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
র্হ = র + হ; যেমন- গার্হস্থ্য
র্ঢ্য = র + ঢ + য; যেমন- দার্ঢ্য (অর্থাৎ দৃঢ়তা)
ল্ক = ল + ক; যেমন- শুল্ক
ল্ক্য = ল + ক + য; যেমন- যাজ্ঞবল্ক্য
ল্গ = ল + গ; যেমন- বল্গা
ল্ট = ল + ট; যেমন- উল্টো
ল্ড = ল + ড; যেমন- ফিল্ডিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ল্প = ল + প; যেমন- বিকল্প
ল্ফ = ল + ফ; যেমন- গল্ফ (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
ল্ব = ল + ব; যেমন- বিল্ব, বাল্ব
ল্ভ = ল + ভ; যেমন- প্রগল্ভ
ল্ম = ল + ম; যেমন- গুল্ম
ল্য = ল + য; যেমন- তারল্য
ল্ল = ল + ল; যেমন- উল্লাস
শ্চ = শ + চ; যেমন- পুনশ্চ
শ্ছ = শ + ছ; যেমন- শিরশ্ছেদ
শ্ন = শ + ন; যেমন- প্রশ্ন
শ্ব = শ + ব; যেমন- বিশ্ব
শ্ম = শ + ম; যেমন- জীবাশ্ম
শ্য = শ + য; যেমন- অবশ্য
শ্র = শ + র; যেমন- মিশ্র
শ্ল = শ + ল; যেমন- অশ্লীল
ষ্ক = ষ + ক; যেমন- শুষ্ক
ষ্ক্র = ষ + ক + র; যেমন- নিষ্ক্রিয়
ষ্ট = ষ + ট; যেমন- কষ্ট
ষ্ট্য = ষ + ট + য; যেমন- বৈশিষ্ট্য
ষ্ট্র = ষ + ট + র; যেমন- রাষ্ট্র
ষ্ঠ = ষ + ঠ; যেমন- শ্রেষ্ঠ
ষ্ঠ্য = ষ + ঠ + য; যেমন- নিষ্ঠ্যূত
ষ্ণ = ষ + ণ; যেমন- কৃষ্ণ
ষ্প = ষ + প; যেমন- নিষ্পাপ
ষ্প্র = ষ + প + র; যেমন- নিষ্প্রয়োজন
ষ্ফ = ষ + ফ; যেমন- নিষ্ফল
ষ্ব = ষ + ব; যেমন- মাতৃষ্বসা
ষ্ম = ষ + ম; যেমন- উষ্ম
ষ্য = ষ + য; যেমন- শিষ্য
স্ক = স + ক; যেমন- মনোস্কামনা
স্ক্র = স + ক্র; যেমন- ইস্ক্রু (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্খ = স + খ; যেমন- স্খলন
স্ট = স + ট; যেমন- স্টেশন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ট্র = স + ট্র; যেমন- স্ট্রাইক (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ত = স + ত; যেমন- ব্যস্ত
স্ত্ব = স + ত + ব; যেমন- বহিস্ত্বক
স্ত্য = স + ত + য; যেমন-অস্ত্যর্থ
স্ত্র = স + ত + র; যেমন- স্ত্রী
স্থ = স + থ; যেমন- দুঃস্থ
স্থ্য = স + থ + য; যেমন- স্বাস্থ্য
স্ন = স + ন; যেমন- স্নান
স্প = স + প; যেমন- আস্পর্ধা
স্প্র = স + প +র; যেমন- স্প্রিং (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্প্ল = স + প + ল; যেমন- স্প্লিন (মন্তব্য: এই যুক্তাক্ষরটি মূলত ইংরেজি/বিদেশী কৃতঋণ শব্দে ব্যবহৃত)
স্ফ = স + ফ; যেমন- আস্ফালন
স্ব = স + ব; যেমন- স্বর
স্ম = স + ম; যেমন- স্মরণ
স্য = স + য; যেমন- শস্য
স্র = স + র; যেমন- অজস্র
স্ল = স + ল; যেমন- স্লোগান
হ্ণ = হ + ণ; যেমন- অপরাহ্ণ
হ্ন = হ + ন; যেমন- চিহ্ন
হ্ব = হ + ব; যেমন- আহ্বান
হ্ম = হ + ম; যেমন- ব্রাহ্মণ
হ্য = হ + য; যেমন- বাহ্য
হ্র = হ + র; যেমন- হ্রদ
হ্ল = হ + ল; যেমন- আহ্লাদ
[সম্পাদনা]
মন্তব্য

১) র্য-কে যুক্তবর্ণ ধরা হয়েছে, কেননা এটি র ও য-এর সমষ্টি। অন্যদিকে র্যাব, র্যাম, র্যাঁদা, ইত্যাদিতে উপস্থিত র্য-কে যুক্তবর্ণ হিসেবে ধরা হয়নি, কেননা এটি আসলে র্যা-এর অংশ, আর র্যা হল র ব্যঞ্জনধ্বনি এবং অ্যা স্বরধ্বনির মিলিত রূপ।

1713
আপনার Hotmail একাউন্ট থেকেই চেক করুন অন্যান্য

পনার Hotmail এর একাউন্ট ব্যবহার করেই খুব সহজে আপনি Gmail, Yahoo! Mail, AOL mail সহ সব মেইল পড়তে এবং রিপ্লাই দিতে পারবেন। একবার সেটাপ করে দেওয়ার পর হটমেইলে লগিন করলেই আপনি সবগুলো একাউন্টের মেইল দেখতে পাবেন, এর জন্য প্রত্যেকটা একাউন্টে বারবার লগির করার দরকার হবে না। এটা কনফিগার করার জন্য প্রথমে আপনার হটমেইল একাউন্টে লগিন করুন। বাম পাশে Add an e-mail account এ ক্লিক করুন।


আপনার যে একাউন্টের মেইল দেখতে চান তার E-mail address এবং Password দিন। Next এ ক্লিক করুন।



বাই-ডিফল্ট একটা ফোল্ডার নেম দেখাবে। Save এ ক্লিক করুন।


এখন থেকে আপনি সেই ফোল্ডারটার অধীনে মেইলগুলো দেখতে পাবেন।

1714
E-mail / আপনার নাম৥ আপনার পদবি.কম
« on: January 10, 2012, 10:41:02 AM »

আপনার নাম৥ আপনার পদবি.কম

আপনার ইমেইলই আপনার পরিচয় বুঝিয়ে দেবে ।যেমন,আপনার নাম Arif hosain এবং আপনি আইন পেশায় জড়িত।এখন মেইল ঠিকানা যদি Arif [email protected]  এরকম হয় তাহলে কেমন হবে ? আরো কিছু উদাহরন দেখুন-

তাড়াতাড়ি  রেজিস্ট্রেশন করে ফেলুন।তার আগে দেখে নিন আর কোন কোন নামে ইমেইল খুলতে পারবেন-
 
এই ব্যতিক্রমী ইমেইল খোলার জন্য আপনাকে যেতে হবে   www.mail.com ঠিকানার সাইটে।


1715
ই-মেইল সিস্টেম যেভাবে কাজ করে   

ইমেইল কি?

ইলেকট্রনিক মেইলের সংক্ষিপ্ত রূপ হল ইমেইল যা এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে ডিজিটাল প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে মানুষ পরস্পর পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করে থাকে। যদিও মূলত এটি একটি টেক্সট বেসড কমিউনিকেশান সিষ্টেম কিন্তু প্রযুক্তির আধুনিকায়নের ফলে আজ এর মাধ্যমে এটাচমেন্ট হিসেবে বিভিন্ন ফরমেটের ফাইল, ছবি কিংবা চলমান ভিডিও পাঠানো সম্ভব।

1.jpgঅন্য কথায় বলতে গেলে এটি এমন একটি দ্রুত ও নিরাপদ যোগাযোগ ব্যবস্থা যার মাধ্যমে একজন নেটিজেন ইউজার অন্যজন নেটিজেন ইউজারের কাছে নিমিষেই পাঠাতে পারে যে কোন ধরনের ইনফরমেশান।

কেন ইমেইল এত জনপ্রিয়?

একটি নিরীক্ষায় দেখা গেছে যে মানুষ সরাসরি কিংবা ইন্টারএকটিভ কোন ভয়েস সিস্টেমে যে কোন বিষয়কে যতটানা সাজিয়ে উপস্থাপন করতে পারে তার চাইতে ইমেইলে অনেক ভালোভাবে উপস্থাপন করতে পারে।

তাছাড়া অন্যান্য কমিউনিকেশান সিস্টেমগুলোর তুলনায় এটি একবারেই সস্তা কিন্তু মানসম্পন্ন কমিউনিকেশান সিস্টেম। প্রাপকের সাময়িক অনুপস্থিতি কিংবা ব্যস্ততা এই ইমেইল কমিউনিকশান সিস্টেমে কোন বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারেনা।

ইমেইলের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

১৯৭০ সালের দিকে রে টমলিনসন নেটেনক্স অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে লোকাল ইমেইল সিস্টেম উদ্ভাবন করেন যা SNDMSG এবং READMAIL হিসেবে নামকরন করা হয়। ১৯৭১ এর দিকে তিনি পুনরায় আরপানেট উপযোগী একটি ইমেইল সিস্টেম উদ্ভাবন করেন। তিনই প্রথম ইমেলের প্রাপপকে চিহিৃত করার জন্য @ সিম্বল ব্যবহার করেন যা বর্তমান ইমেইল সিস্টেমে ব্যবহার হয়ে থাকে।

এর পরবর্তি সময় থেকে ক্রমান্বয়ে MAIL, MLFL, RD, NRD, WRD, MSG, MMDF ও Send Mail সহ বিভিন্ন মেইলিং সিস্টেম ও স্টান্ডার্ড উদ্ভাবিত হয়।


ইমেইল সার্ভার কি?

ইমেইল সার্ভার হল একটি এপ্লিকেশান যা প্রেরক থেকে মেইল রিসিভ, সংরক্ষন ও প্রাপকের নিকট সেই মেইল ফরোয়ার্ডের দায়িত্ব পালন করে থাকে। ইমেইল সার্ভারকে MTA বা মেইল ট্রান্সফার এজেন্ট ও বলা হয়ে থাকে।

ইমেইল সার্ভারে সকল ইমেইল ক্লায়েন্ট সমূহের এড্রেস ও মেইল সংরক্ষিত থাকে। যখন কেউ কোন নির্দিষ্ট ইমেইল এড্রেস এ কোন মেইল পাঠায় তখন সেই মেইল নির্দিষ্ট কোন ইমেইল সার্ভারে এসে জমা হয়। ইমেইল সার্ভার সেই মেইলকে ক্লায়েন্ট এর কাছে প্রেরন করে থাকে।

ইমেইল ক্লায়েন্ট কি?

ইমেইল ক্লায়েন্ট হল একটি এপ্লিকেশান যা পার্সোনাল কম্পিউটার বা ওয়ার্কষ্টেশানে এনাবল থেকে মেইল সেন্ড, রিসিভ ও অর্গাইনাইজের কাজ করে থাকে। এটিকে এ কারনে ক্লায়েন্ট বলা হয়ে থাকে যে কেননা এটি ক্লায়েন্ট সার্ভার আর্কিটেকচারের উপর ভিত্তি করে ডিজাইনকৃত।

খুব জনপ্রিয় কিছু স্ট্যান্ড এলান ইমেইল ক্লায়েন্ট হল মাইক্রোসফট আউটলুক, ইউডোরা বা পেগাসাস। এছাড়া ইয়াহু, জিমেইল কিংবা হটমেইলের মতো ফ্রি মেইল সার্ভিস যারা ব্যবহার করে থাকেন তাদের ইমেইল ক্লায়েন্ট এসব কোম্পানীর ওয়েব পেজেই থাকে।

SMTP কি?

সিম্পল মেইল ট্রান্সপার প্রটোকল বা SMTP হল ইমেইল ট্রান্সপারের জন্য একটি স্টান্ডার্ড। SMTP প্রথম RFC 821 এর ভিত্তিতে ডিফাইন করা হয়েছিল। বর্তমানে SMTP এর লেটেস্ট ভার্সন ESMTP বা এক্সেটন্ডেড এস.এম.টি.পি RFC 5321 ভিত্তিতে ডিফাইনকৃত।

সকল আউটগোয়িং মেসেজসমূহ নিয়ে এই SMTP প্রটোকল কাজ করে থাকে। SMTP এই কাজে 25 পোর্ট ব্যবহার করে থাকে।

POP3 কি?

পোষ্ট অফিস প্রটোকল ভার্সন 3 সংক্ষেপে POP3 নামে পরিচিত। এটি একটি এপ্লিকেশান লেয়ার ইন্টারনেট স্টান্ডার্ড প্রটোকল যা মেইল রিসিভ এর দায়িত্ব পালন করে থাকে। এই কাজের জন্য POP3 110 পোর্ট ব্যবহার করে থাকে। POP3 এর জন্য আরেকটি অল্টারনেটিভ পোর্ট হল 995.

ইমেইলে যে কয়টি অংশ থাকে

একটি ইমেইলের প্রধানত দু’টি অংশ থাকে

১। ইমেইল হেডার: ইমেইল হেডারে প্রেরকের এড্রেস এবং প্রাপকের এড্রেসসহ আরো কিছু প্রয়োজনীয় ইনফরমেশান থাকে।

২। মেইল বডি: ইমেইল বডিতে আপনার লিখিত ইমেইল টেক্সট ও সিগনেচার থাকে।

একটি বাস্তব ইমেইল সিস্টেম যেভাবে কাজ করে থাকে

4503.1240818108.email2.jpg

১। প্রথমে প্রেরকের ইমেইল ক্লায়েন্ট বা ওয়ার্কষ্টেশন থেকে SMTP প্রটোকলের মাধ্যমে একটি ইমেইল পাঠানো হয়ে থাকে। এই ইমেইলে অবশ্যই প্রাপকের এড্রেস থাকা বাধ্যতামুলক।

২। এই মেইল পাবলিক ইন্টারনেট এরিয়ায় এসে বিভিন্ন রাউটার ক্রস করে প্রেরকের মেইলের জন্য নির্দিষ্ট করা ইমেইল সার্ভার এর এসে জমা হয়।

৩। যদি প্রাপকের ইমেইল এড্রেস একই MTA এর অধিনে হয়ে থাকে তাহলে ইমেইল সার্ভার সেই মেইলটিকে প্রাপকের কাছে সেন্ড করবে আর যদি ডিফারেন্ট MTA হয়ে থাকে তাহলে ইমেইল সার্ভার সেই মেইলকে ভিন্ন ইমেইল সার্ভারের নিকট পাঠাবে।

৪। ইমেইল সার্ভার সেই মেইলকে SMTP প্রটোকল ব্যবহার করে প্রাপকের এড্রেসএ পাঠাবে। মূলত প্রাপকের এড্রেস কিংবা মেইলের জন্য স্পেস সেই মেইল সার্ভারেই থাকে। ইমেইল ক্লায়েন্ট মেইল রিসিভ করার জন্য POP3 প্রটোকলের 25 পোর্টের মাধ্যমে SMTP প্রটোকলের 110 পোর্টের সাথে যোগাযোগ করবে।

৫। তারপর সেই মেইল আনরিড স্ট্যাটাস হিসেবে প্রাপকের ইমেইল ক্লায়েন্ট এর ইনবক্স বক্সে জমা হবে।

৬। পাঠক ইমেইল ক্লায়েন্ট ওপেন করে সেই মেইল পড়লে মেইলটির স্ট্যাটাস চেঞ্জ হয়ে রিড স্ট্যাটাস হবে। প্রেরক মেইলের সাথে কোন এটাচমেন্ট পাঠালে প্রাপক তা ডাউনলোড করে লোকাল কম্পিউটারে সেভ করতে পারবে।

1719
Internet / The five most popular website to link small
« on: January 10, 2012, 09:26:33 AM »
লিংক ছোট করার জন্য জনপ্রিয় পাঁচটি ওয়েবসাইট

আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব লিংক ছোট করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যাবহৃত পাচ টি ওয়েবসাইটের সাথে আপনারা সবাই সাইট গুলি চেনেন এবং ব্যাবহার করেন.

1. Goo.gl

আমরা সকলেই সার্চ ইনজিন গুগল কে জানি. এবং তাদের অনেক কিছুই ব্যাবহার করি থাকি. Goo.gl ও তাদের একটি সার্ভিস. আমার মতে লিংক ছোট করার জন্য এর চেয়ে ভাল কিছু আর হতে পারে না.

2. Bit.ly

Goo.gl এর পর যে সাইট টির নাম আসে সেটি Bit.ly. এটা দিয়ে আপনি খুব সহজেই যে কোন লিংক কে মাত্র কয়েক ক্লিকেই ছোট করে নিতে পারবেন. আর এটা যদি আপনি একটা একাউন্ট খুলে নেন তহলে তো সুবিধার কমতি নেই. যেমন আপনার ছোট করা লিংক টি কতবার টুইট, শেয়ার করা হয়েছে, ট্রাফিক. এমন কি যারা আপনার ছোট করা লিংক টি শেয়ার করছে এবং তাদের অবস্থান.

3. Tiny Url

নামেই পরিচয়. লিংক ছোট করার জনপ্রিয়তায় পিছিয়ে নেই Tiny Url. এর সবচেয়ে বর সুবিধা যে না বললেই নয় সেটা হল আপনি আপনার ব্রাউজারে Tiny Url যোগ করতে পারবেন যেটা লিংক ছোট করার জন্য আপনার অনেক সময় বাচিয়ে দেবে.

4. 3.ly

3.ly ও দারুন একটি সাইট. এবং এটাই বিশ্বের সবচেয়ে ছোট লিংক. এই সাইটির সবচেয়ে জনপ্রিয় ফিচার যেটি, সেটি হল, এর ছোট করা লিংক গুলির মেয়াদ কখনোই উর্তিন্য হয় না.

5. Adf.ly

Adf.ly এর সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই. সাইট টি কারো কাছে বিরক্তিকর হলে ও অনেকের কাছেই খুব প্রিয়. কারন এটা দিয়ে লিংক শেয়ার করে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন. আপনি যদি সাইট টি থেকে লিংক ছোট করে, সেগুলি শেয়ার করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্য ই একটা একাউন্ট খুলতে হবে. এটা দিয়ে আপনি দেখতে পারবেন আপনার লিংক গুলি কতবার দেখা হয়েছে. সম্বভত আপনার লিংক টি 10000 বার দেখা হলে আপনার একাউন্টে 5$ জমা হবে. 5$ হলে ই আপনি এলার্ট পে অথবা পেপাল দিয়ে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন

1720
আমরা সবাই পিসি অথবা মোবাইল দিয়েই ফেইসবুক ব্যবহার করি।

যারা পিসি দিয়ে করে তাদের কোন সমস্যাই নেই তবে যারা মোবাইল ব্যবহারকারী তারা বেশ কিছু সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন।

 

আর মোবাইল ব্যবহারকারীরা সম্প্রতি যে সমস্যার সম্মুখিন হন তাহলো কোন স্ট্যাটাস মোবাইল দিয়ে শেয়ার করা যায়না।

আর এই সমস্যা এবং বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হয় বিভিন্ন পেইজের এডমিনরা।

কারন যারা মোবাইল ব্যবহারকারী তারা শুধু এডমিনদের কাছে মোবাইল শেয়ার লিংক চায়।

তখন আপনি কি করবেন ?

সিস্টেম জানা থাকলেতো ভালই কিন্তূ না থাকলে কি করবেন ???

আর চিন্তা করতে হবেনা আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আপনি খুব সহজেই মোবাইল শেয়ার লিংক তৈরি করবেন।

এর জন্য প্রথমে এই  লিঙ্কে ক্লিক করুন



এবার এই রকম একটি লিংক পাবেন এবং এটাই আপনার মোবাইল শেয়ার লিংক








1721
এই সাইটে বিল্ট-ইন জাভা স্ক্রিপ্টের সাহায্যে আপনি কোন সফটওয়্যার ছাড়াই বাংলা লিখতে পারবেন।বাংলা স্ক্রিপ্ট ঠিকমতো লোড না হলে রিফ্রশ করুন
বাংলা শুদ্ধভাবে টাইপ করতে কী-বোর্ড লে-আউট একবার দেখে নিন...

ইউনিজয় কী-বোর্ড


তথ্যসুত্রঃInformation Engineers and Consultants Bangladesh ltd


1722
Tools - Options - Content - Advanced (Fonts and Color অংশে) - নীচের মত সেটিংস দিনঃ

Fonts for: Bengali
Proportional: Sans-Serif Size: 16
Serif: SolaimanLipi / Siyam Rupali
Sans-Serif: SolaimanLipi / Siyam Rupali
Monospace: SolaimanLipi / Siyam Rupali Size: 14

Minimum Font Size: 13

Default Character Encoding: UTF - 8

এবার এপ্লাই, ওকে করে বের হয়ে আসুন । এর আগে সুলাইমানলিপি বা সিয়াম রুপালী ফন্ট ইন্সটল আছে কিনা দেখে নেবেন ।

1723
লিনাক্সের জন্য এর আগে ৩০টি বাংলা ইউনিকোড ফন্ট ইন্সটল করার জন্য একটা bash script বেসড ইন্সটলার তৈরি করেছিলাম। সেটা মোটামুটি কাজ করলেও তার ছিল অনেক সীমাবদ্ধতা। তাই এইবারে স্ক্রিপ্ট বেজড ইন্সটলারের পরিবর্তে ttf-banglaunicode ডেবিয়ান প্যাকেজ বানিয়ে নিলাম। এর ফলে এখন থেকে ফন্টগুলো আরো সহজে ইন্সটল করা যাবে। ডেবিয়ানের প্যাকেজ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিয়ে শুধু তার উপর ডাবল ক্লিক করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ৩০টি বাংলা ইউনিকোড ফন্ট ইন্সটল হয়ে যাবে। ফন্টগুলো নেয়া হয়েছে ওমিক্রনল্যাবের সাইট থেকে।



নাম: ttf-banglaunicode
ভার্সন: 0.2b2 (০.২ বেটা ২)


সুবিধা:
১. ডেবিয়ান প্যাকেজ হওয়ার এটি শুধু ডাবল ক্লিক করেই ইন্সটল করা যায়।
২. ফন্টগুলো সিস্টেম ওয়াইড ইন্সটল হবে, অর্থাৎ কেউ একজন ইন্সটল করলেই ওই সিস্টেমের অন্য ব্যবহারকারীরা (যদি থাকে) সবাই ব্যবহার করতে পারবেন।
৩. ডিফল্টভাবেই md5sum চেকিংয়ের সুবিধা (প্যাকেজ ম্যানেজার নিজেই করবে) থাকায় করাপশন বা এরর হলে রিপোর্ট পাওয়া যাবে।
৪. ফন্টগুলো ইনস্টলের পর কোন কারণে আনইন্সটল করার প্রয়োজন পড়লে শুধুমাত্র ttf-banglaunicode প্যাকেজটি সিনাপ্টিক ম্যানেজার, সফটওয়্যার সেন্টার বা টার্মিনাল থেকে অন্য সব প্যাকেজের মত রিমুভ করে দিলেই আনইন্সটল হয়ে যাবে।
৫. এই প্যাকেজটি যে কোন ডেবিয়ান ভিত্তিক (ডেবিয়ান প্যাকেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) ডিস্ট্রোতে; যেমন, ডেবিয়ান, উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট, কুবুন্টু, যুবুন্টু, লুবুন্টু ইত্যাদিতে ইনস্টল করা যাবে। (আপডেট:** এখন থেকে শুধু ডেবিয়ানই নয় আরপিএম বেসড ডিস্ট্রোগুলোতেও ttf-banglaunicode ইন্সটল করা যাবে)।
৬. ইন্সটলের সময়ই দেখা যাবে ৩০টি ফন্টের নামগুলো।


অসুবিধা:
১. এটি (এখনো) রিপোতে পাওয়া যাবে না। ম্যানুয়ালি ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে।
২. ইন্সটলের সময় ওয়ার্নিং দিতে পারে যে আপনি সফটওয়্যারটি বিশ্বস্ত জায়গা থেকে ডাউনলোড করেছেন কিনা।


ডাউনলোড:
http://code.google.com/p/bangla-compu/downloads/list


ইন্সটলেশন:
ধাপ ১: ডাউনলোড করা
প্রথমে উপরের লিংক থেকে ttf-banglaunicode_0.2b2_all.deb ডাউনলোড করে নিন।

ধাপ ২: ইন্সটল করা
ডাউনলোড করা ফাইলের উপর ডাবল ক্লিক করুন। ইন্সটলার ওপেন হবে। সেখানের Install বাটনটি চেপে দিন। পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ড দিন।


ব্যস! ইন্সটল হয়ে গেছে ফন্টগুলো।

1724
Important Software Download / Font Fixer 2.0.0
« on: January 10, 2012, 08:36:01 AM »


Please click here for more detlies

http://www.omicronlab.com/tools.html

1725
Important Software Download / IComplex 3.0.0 (Full Edition)
« on: January 10, 2012, 08:34:48 AM »


Click here

For Bangla Font

Pages: 1 ... 113 114 [115] 116 117 ... 120