Author Topic: অত্যাবশ্যক পণ্য  (Read 4382 times)

bbasujon

  • Administrator
  • VIP Member
  • *****
  • Posts: 1826
  • I want to show my performance at any where
    • View Profile
    • Higher Education
অত্যাবশ্যক পণ্য
« on: January 19, 2012, 08:15:19 AM »
অত্যাবশ্যক পণ্য

(মূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং মওজুদ নিরোধ)

আইন, ১৯৫৩

[১৯৫৩ সালের ১২নং আইন]

------------------------------------------------------------------

কতিপয় সীমিত সংখ্যক অত্যাবশ্যক পণ্যের সরবরাহ, বিতরণ এবং ব্যবস্থা ও বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের বিধান তৈয়ার করার জন্য আইন ।

যেহেতু কতিপয় সীমিত সংখ্যক অত্যাবশ্যক পণ্যের সরবরাহ ও বিতরণ এবং ব্যবসা ও বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণের নিমিত্ত বিধান তৈরি সমীচীন, সেইহেতু নিম্নোক্ত আইন বিধিবদ্ধ করা হইলঃ

 

ধারা -১ ( সংক্ষিপ্ত শিরোনাম, পরিধি এবং প্রারম্ভ )

(১) এই আইন ১৯৫৩ সালের অত্যাবশ্যক পণ্য (দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং মওজুদ নিরোধ) আইন নামে অভিহিত হইবে ।

(২) ইহা সমগ্র বাংলাদেশে প্রযোজ্য ।

(৩) ইহা তাত্ক্ষণিকভাবে কার্যকর হইবে ।

 

ধারা-২ ( সংজ্ঞা )

কোনো বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থী না হইলে এই আইনে-

(ক) অত্যাবশ্যক পণ্য বলিতে অন্য পণ্য যাহা ১৯৪৬ সালের অত্যাবশ্যক সরবরাহ (অস্থায়ী ক্ষমতা) আইনের ২ ধারার অর্থে 'অত্যাবশ্যক পণ্য' ব্যতীত অন্যান্য পণ্য যাহা সরকার সময় সময় বিজ্ঞপ্তির দ্বারা পণ্য হিসাবে ঘোষণা করিবে এবং যাহার জন্য অত্র আইনের বিধান প্রযোজ্য;

(খ) 'পরিবার' সব ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করে যাহারা একই বেসরকারী বাড়িতে বাস করে এবং একই পরিবারের সদস্য;

(গ) 'বিজ্ঞপ্তি' বলিতে সরকারী গেজেটে প্রকাশিত কোনো বিজ্ঞপ্তিকে বুঝায়;

(ঘ) 'নির্ধারিত' বলিতে অত্র আইনের বিধান দ্বারা নির্ধারিতকে বুঝায়;

(ঙ) 'খুচরা বিক্রেতা' বলিতে কোনো ব্যবসায়ীকে বুঝায় যে সরাসরি কোনো অত্যাবশ্যক পণ্য খরিদ্দারের নিকট বিক্রি করে;

(চ) 'ব্যবসায়ী' বলিতে অত্যাবশ্যক পণ্যের ক্রয়ে, বিক্রিতে অথবা বিক্রির জন্য মওজুদ কাজে নিয়োজিত ব্যক্তিকে বুঝায়; এবং

(ছ) 'পাইকারী' বিক্রেতা বলিতে খুচরা বিক্রেতা নহে এমন ব্যবসায়ীকে বুঝায় ।

 

ধারা-৩ ( মূল্য নির্র্ধারণ এবং মূল্য নির্ধারণ আবশ্যকবোধ করার (নির্দেশের) ক্ষমতা )

(১) সরকার সময় সময় বিজ্ঞপ্তির দ্বারা সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করিতে পারেন যাহাতে খুচরা বিক্রেতা, পাইকারী বিক্রেতা বা যেকোনো ব্যক্তি সেই অনুসারে বিক্রি করিতে পারে এবং এই উদ্দেশ্যে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের জন্য ভিন্ন ভিন্ন পণ্য মূল্য নির্ধারণ করিতে পারেন ।

(২) সরকার বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কোনো ব্যবসায়ীকে কোনো পণ্যের জন্য (১) উপধারায় নির্ধারিত সবোচ্চ মূল্য যেইরূপ নির্ধারিত হইতে পারে সেইরূপ পন্থায় বা ভাবে চিহ্নিত করিতে পারেন, এইরূপ ব্যবসায়ী উল্লেখিত উপধারার অধীনে অত্যাবশ্যক পণ্যে নির্ধারিত সর্বোচ্চ মূল্য উল্লেখ করিয়া দোকান বা গুদামের প্রকাশ্য স্থানে তাহা প্রদর্শন করিবেন ।

(৩) কখন হইতে এবং কোনো মেয়াদের জন্য সর্বোচ্চ মূল্য নির্ধারণ করা হইয়াছে (১) উপধারার বিজ্ঞপ্তিতে তাহা উল্লেখ থাকিবে ।

 

ধারা- ৪ ( সর্বোচ্চ মূল্যের বেশি মূল্যে ক্রয় বিক্রি ইত্যাদি নিষিদ্ধকরণ )

(১) কোনো চুক্তিতে যাহাই থাকুক না কেন, খুচরা বিক্রেতা বা পাইকারী বিক্রেতা ৩ ধারার ১ উপধারায় নির্ধারিত সর্বোচ্চ মূল্যের বেশি মূল্যে কোনো অত্যাবশ্যক পণ্য বিক্রি বা ক্রয়, বা অর্পণ বা অর্পণ গ্রহণ করিতে পারিবে না ।

(২) কোনো ব্যবসায়ী কোনো অত্যাবশ্যক পণ্য বিক্রি বা বিক্রির জন্য প্রদর্শন করিবে না যদি না ৩ ধারার ২ উপধারায় কোনো পণ্যের মূল্য চিহ্নিত করার জন্য করা হয় এবং সেই সমস্ত পণ্য ইতিমধ্যেই চিহ্নিত হইয়া থাকে ।

 

ধারা-৫ ( অত্যাবশ্যক পণ্যের অধিকার বা দখল নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা )

(১) সরকারী বিজ্ঞাপনের দ্বারা নির্দেশ দিতে পারেন যে কোনো পরিবার, পাইকারী বিক্রেতা বা খুচরা বিক্রেতা বিজ্ঞাপনে উল্লেখিত পরিমাণের অধিক কোনো অত্যাকশ্যক পণ্য দখলে বা নিয়ন্ত্রণে রাখিতে পারিবে না ।

ব্যাখ্যা : অত্র ধারার উদ্দেশ্যে কোনো পরিবারের কোনো সদস্যের দখল বা নিয়ন্ত্রণ পরিবারের সকল সদস্যের দখল বা নিয়ন্ত্রণ গণ্য হইবে৷

(২) যদি ১ উপধারায় কোন অত্যাবশ্যক পণ্য সম্পর্কে বিজ্ঞাপনের তারিখে বিজ্ঞাপনের অধিক পরিমাণে কোন অত্যাবশ্যক পণ্য কোন পরিবার, পাইকারী বা খুচরা বিক্রেতার দখলে থাকে, পরিবারের প্রধান, পাইকারী বা খুচরা বিক্রেতা সঙ্গে সঙ্গে সরকারের নিকট বা এতদবিষয়ে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন কর্মকর্তার নিকট এই বিষয় প্রতিবেদন প্রদান করিবে এবং সরকার বা এইরূপ কর্মকর্তার প্রদত্ত নির্দেশ মত অতিরিক্ত পরিমাণ পণ্যের মওজুদ বিতরণ বা বিলি-বন্দেজের ব্যবস্থা নিবে ।

 

ধারা-৬ ( ব্যবসায়ের জন্য লাইসেন্স আবশ্যক বোধ করার ক্ষমতা )

সরকার বিজ্ঞাপনের দ্বারা নির্দেশ দিতে পারেন যে লাইসেন্সের অধীন এবং লাইসেন্সের শর্তানুসারে যাহা সরকার এই ব্যাপারে এইরূপ ফী প্রদান এবং এমন পন্থায় ও আকারে যাহা নির্ধারিত হইবে উহা ব্যতীত কোনো ব্যবসায়ী বা ব্যবসায়ী শ্রেণী কোন অত্যাবশ্যক পণ্যের ব্যবসা করিতে পারিবে না । যেমন নির্ধারিত হয় সেইরূপ ফীসহ লাইসেন্সের দরখাস্ত দাখিল করিতে হইবে ।

 

ধারা-৭ ( বিশেষভাবে উল্লেখিত ব্যক্তির নিকট বিক্রি করিতে বাধ্য করার ক্ষমতা )

সরকার সাধারণ বা বিশেষ লিখিত আদেশে কোনো অত্যাবশ্যক পণ্যের মওজুদ থাকা ব্যবসায়ীকে ৩ ধারার ১ উপধারায় নির্ধারিত সর্বোচ্চ মূল্যের অনূর্ধ্ব সম্পূর্ণ বা উল্লেখিত অংশ এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের নিকট আদেশে উল্লেখ থাকা শর্তে বা অনুমতিতে বিক্রি করিতে বলিতে পারেন এবং সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী এইরূপ আদেশ পালন করিবে ।

 

ধারা-৮ ( বিক্রি বন্ধ রাখার বিরুদ্ধে নিষেধ )

কোনো ব্যবসায়ী, যদি না সরকার পূর্বেই তাহা করার (বিক্রি অনুমোদন দিয়া থাকেন) তাহার ব্যবসায়ের স্বাভাবিক নিয়মের বিপরীত পরিমাণ কোনো অত্যাবশ্যক পণ্য কোনো ব্যক্তির নিকট বিক্রি বন্ধ রাখিতে বা বিক্রি করিতে অস্বীকার করিতে পারেব না ।

 

ধারা-৯ ( হিসাব ইত্যাদি রক্ষণাবেক্ষণের এবং গুদাম নিবন্ধনের আবশ্যক বোধ করার ক্ষমতা )

(১) সরকার কতৃর্ক এতদপক্ষে কতৃর্ত্ব প্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তা সাধারণ বা বিশেষ লিখিত আদেশ দ্বারা-

(ক) কোন ব্যবসায়ীকে কোনো কারবার সম্পর্কিত বিষয়ে নির্ধারিত হইতে পারে এইরূপ পন্থায় ও আকারে হিসাব রাখার আদেশ দিতে পারেন;

(খ) কোনো ব্যবসা কারবার সম্পর্কে নির্ধারিত হইতে পারে এইরূপ পন্থায় ও আকারে হিসাব, রিটার্ন, প্রতিবেদন বা বিবরণ দাখিলের আদেশ দিতে পারেন ।

(গ) কোনো ব্যবসায়ীকে নির্ধারিত হইতে পারে এইরূপ ফী প্রদানে এইরূপ পন্থায় এবং এইরূপ সময়ে তাহার মওজুদ গুদাম নিবন্ধন করার ব্যবস্থা করিতে আদেশ দিতে পারেন ।

(ঘ) কোনো ব্যবসায়ীকে তাহার মওজুদ পণ্যের প্রতিদিনের মওজুদের বিষয় স্বীয় ব্যবসায়ী কেন্দ্রে নোটিশ বোর্ডে টাঙ্গাইয়া রাখার আদেশ দিতে পারেন ।

(২) কোনো ব্যবসায়ী তাহার যে গুদাম ১ উপধারায় গ দফায় নিবন্ধন করা হইয়াছে সেই নিবন্ধনকৃত গুদাম ভিন্ন অন্য জায়গাতে অত্যাবশ্যক পণ্য মওজুদ করিতে পারিবে না ।

 

ধারা -১০ ( প্রবেশ অনুসন্ধান তল্লাশি ইত্যাদির ক্ষমতা )

এতদপক্ষে সরকার কর্তৃক কতৃর্ত্ব প্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তা

(ক) অত্যাবশ্যক পণ্য ক্রয়, বিক্রি, হস্তান্তর বা বিক্রির জন্য মওজুদ কাজে ব্যবহৃত বা ব্যবহার করা হইবে বিশ্বাস আছে এমন কোনো বাড়ি তাঁবু, জলযান বা যানবাহনে প্রবেশ এবং তল্লাশি করিতে পারেন;

(খ) কোনো বাড়ি, তাঁবু, জলযান বা যানবাহনে প্রবেশ এবং তল্লাশি করিতে এবং অত্যাবশ্যক পণ্যের পাত্রসহ অত্যাবশ্যক পণ্য আটক করিতে পারেন যে সম্পর্কে তাহার বিশ্বাস করার কারণ আছে যে অত্র আইন লংঘন করা হইয়াছে ।

(গ) কোনো বাড়ি, তাঁবু বা জলযানের মালিক, বসবাসকারী বা অন্য যেকোনো ব্যক্তিকে বা কোনো ব্যবসায়ীকে তাহার অত্যাবশ্যক পণ্যের ক্রয়, বিক্রি বা মওজুদ সম্পর্কিত কোনো খাতাপত্র, হিসাব, ভাউচার বা অন্যান্য দলিলপত্র দাখিল করিতে বা উহার কারবার সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রদান করিতে নির্দেশ দিতে পারেন যাহা কর্তৃত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা তলব করিবেন কিন্তু কোনো কতৃর্ত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা কোনো পরিবার তাহার ভোগের নিমিত্তে সঞ্চিত এবং বিক্রির জন্য রাখা এমন অত্যাবশ্যক পণ্যের খাতাপত্র, হিসাব, ভাউচার বা অন্যান্য দলিলপত্র দাখিল করিতে বলিবেন না;

(ঘ) এই সমস্ত কারবারের খাতাপত্র, হিসাব, ভাউচার বা অন্যান্য দলিলপত্র পরিদর্শন করার ব্যবস্থা করিতে পারেন; এবং

(ঙ) এই সমস্ত কারবারের দলিলপত্রের অংশবিশেষ বা নকল কপি লইতে বা নেওয়ার ব্যবস্থা করিতে পারেন ।

 

ধারা -১১ ( সরকারি ক্রয় ইত্যাদির ক্ষেত্রে প্রয়োগের নিমিত্তে অত্র আইন বিধানসমূহ )

সরকারী কর্তৃক সরকারের পক্ষে ক্রয় করা অত্যাবশ্যক পণ্যের ক্রয়, মওজুদ বা বিতরণের ক্ষেত্রে অত্র আইনের বিধানসমূহ প্রযোজ্য হইবে না ।

 

ধারা-১২ ( অব্যাহতি দানের ক্ষমতা )

সরকার বিজ্ঞপ্তির দ্বারা কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গকে এমন শর্তসাপেক্ষে যদি থাকে, অত্র আইনের যাবতীয় বা যেকোন বিধান হইতে যেমন উল্লেখিত থাকে অব্যাহতি দিতে পারেন ।

 

ধারা-১৩ ( শাস্তিসমূহ )

যদি কোন ব্যক্তি অত্র আইনের বিধান লংঘন করে সে ১৯৪৮ সালের মওজুদ ও চোরা কারবার আইনের (১৯৪৮ সালের ২৪নং আইন) ৩ ধারায় অপরাধ করিয়াছে গণ্য হইবে এবং সেই মতে ঐ আইনের বিধানসমূহ প্রয়োগ করা হইবে৷

 

ধারা -১৪ ( প্রচেষ্টা ও অপসহায়তা )

কোনো ব্যক্তি অত্র আইনের কোনো বিধান লংঘনের চেষ্টা করিলে বা কোনো লংঘনে অপসহায়তা করিলে ঐ বিধান লংঘন করিয়াছে গণ্য হইবে ।

 

ধারা -১৫ ( প্রচেষ্টা অর্পন )

সরকার বিজ্ঞপ্তির দ্বারা এমন শর্তসাপেক্ষে যদি থাকে, বিজ্ঞপ্তিতে যেভাবে উল্লেখিত থাকে নির্দেশ দিতে পারেন যে অত্র আইন দ্বারা সরকারে ন্যস্ত বা অর্পিত ক্ষমতা বা দায়িত্ব কোনো কর্মকর্তা বা তাহার অধীনস্থ কতৃর্পক্ষ দ্বারা পালিত বা সম্পাদিত হইবে ।

 

ধারা -১৬ ( পাবলিক সারভেন্ট )

অত্র আইনের অধীনে কোনো কাজ করার ক্ষমতা প্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি দণ্ডবিধির (১৮৬০ সনের ৪৫নং আইন) ২১ ধারার অর্থে পাবলিক সারভেন্ট হিসাবে গণ্য হইবে ।

 

ধারা-১৭ ( বিধিমালা প্রণয়নের ক্ষমতা )

অত্র আইনের উদ্দেশ্য পালনের জন্য সরকার বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবেন ।

 

ধারা-১৮ ( অব্যাহতি (ইনডেমনিটি)

(ক) অত্র আইন বা তদাধীনে প্রণীত কোনো বিধিমালার প্রেক্ষিতে সরল বিশ্বাসে কৃত কোনো কাজের জন্য বা কাজ করার অভিপ্রায়ের জন্য কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো মামলা, বিচার অনুষ্ঠান বা অন্যান্য আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা চলিবে না ।

(খ) অত্র আইন বা তদাধীনে প্রণীত কোনো বিধিমালার প্রেক্ষিতে সরল বিশ্বাসে কৃত কাজের জন্য বা কাজ করার অভিপ্রায়ের জন্যে কোনো ক্ষতি হইলে বা ক্ষতির সম্ভাবনা থাকিলে সরকারের বিরুদ্ধে কোনো মামলা, বিচারানুষ্ঠান বা অন্যান্য আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাইবে না ।

 

ধারা ১৯ ( বাতিল ও ব্যতিক্রম )

(১) এতদ্বারা ১৯৫৩ সালের অত্যাবশ্যক পণ্য মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও মওজুদ নিরোধ অধ্যাদেশ (পূর্ব বাংলা অধ্যাদেশ নং ৭, ১৯৫৩) বাতিল করা হইল ।

(২) ঐ অধ্যাদেশের কোনো বিধানের কোনো আদেশ অনুমোদন করা হইলে বা কোনো কিছু করিলে বা কোন ব্যবস্থা নেওয়া হইলে বা কোনো কার্যক্রম শুরু হইলে তাহা বলবত্‍ থাকিবে এবং অত্র আইনের অনুরূপ বিধানে অনুমোদন করা, কৃত, গৃহীত বা শুরু হইয়াছে গণ্য হইবে ।
Acquire the knowledge and share the knowledge so that knowing,learning then sharing - all are the collection